প্রস্রাবের রং হলুদ হওয়ার কারণ - মেয়েদের প্রস্রাব লাল হওয়ার কারণ

প্রিয় পাঠক, আপনি কি প্রস্তাবের রং হলুদ হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে এ বিষয়ে জানতে সাহায্য করবে। এর আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকেপ্রস্রাবের রং হলুদ হওয়ার কারণ এবং মেয়েদের প্রস্তাব লাল হওয়ার কারণ এ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে সম্পূর্ণ আবেদনটি মনোযোগ সহকারে তুলুন।
প্রস্রাবের রং হলুদ হওয়ার কারণ
এ আর্টিকেলটি পরলে আরো জানতে পারবেনহলুদ প্রস্রাব থেকে মুক্তির উপায়,সকালে প্রস্রাবের রং হলুদ হয় কেন,বাচ্চাদের প্রস্রাব হলুদ হওয়ার কারণ,প্রসাব ক্রিয়ার না হওয়ার কারণ,প্রস্রাব ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি।

ভূমিকা

কিছু রোগ রয়েছে যেগুলো নিঃশব্দে শরীরে হানা দেয়, যার সঠিক সময়ে জানা যায় না। যখন তার কিছু লক্ষণ ফুটে ওঠে তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। তবে প্রস্রাবে রঙ দেখে কিছু রোগ নির্ণয় করা সম্ভব হয়। প্রসবের রং সাধারণত স্বচ্ছ ও সাদা যা পরিবর্তন হয়ে হলুদ বা লালচে রঙের হয় তখন যে কোন রোগের ইঙ্গিত হতে পারে।


প্রস্রাব যদি স্বাভাবিক থাকে তাহলে শরীর একেবারে সুস্থ। কিন্তু প্রসাবের রং যখনই পরিবর্তন দেখবেন তখনই বুঝতে হবে শরীরের কোন না কোন সমস্যা তৈরি হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে প্রস্রাবের রং হলুদ বা লালচে হলে দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরী। কারণ এই হলুদ হওয়া কোন জটিল রোগের লক্ষণ হতে পারে।


তবে কেন হয় কি কি কারণে হতে পারে এ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা থাকা সচেতন মানুষ হিসেবে আমাদের জন্য অতি জরুরী। আমাদের এই আর্টিকেলটি মূলত প্রস্রাবের রং নিয়ে যা পড়ার মাধ্যমে কিছুটা ধারণা পেয়ে যাবেন কি কারণে প্রস্রাবের রং হলুদ হতে পারে।

প্রস্রাবের রং হলুদ হওয়ার কারণ

হলুদ হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। প্রস্রাবের রং দেখে নির্ণয় করা যায় শরীরে কোন কোন সমস্যা।শারিরিক সমস্যা থাকলে প্রস্রাবের রং কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। একেক রং একেক রোগের লক্ষণ। তাহলে চলুন কোন রঙের প্রস্রাব হলে কোন রোগের লক্ষণ এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

ফ্যাকাসে হলুদ

শরীরে ইউরোবিলের পিগমেন্ট উৎপাদনের কারণে প্রস্রাবের রং ফেকাসে হলুদ হয়ে থাকে। এ সমস্যা হয়ে থাকে পানি কম খাওয়ার কারণে। যখন শরীরে পানি শুন্যতা দেখা দেয় তখন কিডনি প্রসাব থেকে পানি শোষন করে নেয় যার ফলে প্রস্রাব ঘনিভূত হয়ে ফ্যাকাসে হলুদ রং ধারণ করে। এরকম সমস্যা দেখা দিলে বেশি বেশি পানি পান করা অতীব জরুরী।

গাড়ো হলুদ

প্রস্রাবের রং যদি গাড়ো হলুদ দেখায় সেক্ষেত্রে জন্ডিস হওয়ার একটা আশঙ্কা থেকে যায়। কারণ কারো হলুদ রঙের প্রস্রাব জন্ডিস হওয়ার লক্ষণ। প্রস্রাব এরকম হলে অতি জরুরী চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়া ভিটামিন বি কমপ্লেস কিংবা মূত্রনালী সংক্রমণ দূর করার ওষুধ খেলেও প্রস্রাবের রং গারো হলুদ বা কমলা রঙের হতে পারে।

গোলাপি রঙের

গোলাপি রঙের প্রস্রাব দেখলে অনেকে ভয় পেয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে তেমন ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। কয়েকটি কারণে প্রস্রাবের রং গোলাপি হতে পারে। কোন ওষুধ গ্রহণ করা বা টক্সিন এর কারণে হতে পারে। এছাড়া প্রস্টেট সমস্যা, টিউমার কিংবা কিডনিতে স্টোন হয়ে থাকলে প্রস্রাব গোলাপি রঙের হয়ে থাকে।

ঘোলাটে প্রস্রাব

ঘোলাটে প্রস্রাব কিডনি যে সমস্যা বা ইউটিআই এর সমস্যা হলে হতে পারে। তবে এ ধরনের প্রস্রাব মাঝে মাঝে হয় তাহলে ভয়ের কোন কারণ নেই। কিন্তু প্রতিদিন এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া অতি জরুরী।

কমলা রঙের প্রস্রাব

কমলা রঙের প্রস্রাব হলে ভয়ের কোন কারণ নেই কারণ এ ধরনের প্রস্তাব ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে হতে পারে। তবে এ রঙের প্রসবের সাথে কিছুটা মল বের হলে বুঝতে হবে লিভারের সমস্যা রয়েছে। সমস্যা হলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সকালে প্রস্রাবের রং হলুদ হয় কেন

সকালে প্রস্রাব হলুদ হওয়া খুব একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। এটি বেশিরভাগ সময় ডিহাইড্রেশনের কারণে ঘটে। কারন আমরা বেশিরভাগ ঘুমানোর সময় শরীর অত্যাবশ্যক কার্যসম্পাদনের জন্য তরল ব্যবহার করে। যার ফলে শরীরের পানি ঘাটতি দেখা দেয় এবং ডিহাইড্রেশন তৈরি হয়। ফলে প্রস্রাব ঘনীভূত হয়ে হলুদ রঙের হয়ে যায়।


এছাড়াও রাতে ঘুমানোর কারণে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয় না। তাই প্রস্রাবের রঙও হলুদ হয়ে থাকে। কিন্তু সারাদিন পানি পান করার মাধ্যমে শরীরে হাইড্রেশন স্তর বজায় থাকে এবং প্রস্রাব ঘনিভূত হতে বাধা প্রদান করে। পর্যাপ্ত পানি পান করার পরও প্রস্রাবের রং হলুদ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শপূর্বক চিকিৎসা করা প্রয়োজন।

হলুদ প্রস্রাব থেকে মুক্তির উপায়

প্রস্রাব হলুদ হওয়ার পিছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। প্রথমত কি কারণে প্রস্রাব হলুদ হচ্ছে তা জানা খুবই জরুরী। ডিহাইড্রেশন এর কারণে যদি প্রস্রাব হলুদ হয় সেক্ষেত্র বেশি বেশি পানি পান করা উচিত। ডাবের পানি বা গুড়ের শরবত পান করলে পানি শূন্যতা কমে যায়। আর কিডনি জনিত সমস্যার কারণে যদি প্রস্রাব হলুদ হয় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরী। এগুলো রোগ নির্ধারণ করে চিকিৎসা প্রদান করলে প্রস্রাবের রং স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

বাচ্চাদের প্রস্রাব হলুদ হওয়ার কারণ

হলুদ প্রস্রাব যে কারো হতে পারে। এমনকি ছোট বাচ্চাদেরও হলুদ প্রস্রাব হয়ে থাকে। ছোট বাচ্চাদের প্রস্রাব বিভিন্ন কারণে হলুদ হয়ে থাকে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স বা জিংক সিরাপ খাওয়ার কারণে প্রস্রাব হলুদ হতে পারে। কিংবা ডিহাইড্রেশনের সমস্যা থাকলে প্রস্রাব হলুদ হতে পারে। ছোট বাচ্চাদের ইউরিন ইনফেকশন এর সমস্যা হয়ে থাকে। ইউরিন ইনফেকশনের সমস্যা থাকলে প্রস্রাব হলুদ হতে পারে।

যেগুলো বাচ্চা শুধুমাত্র বুকের দুধ পান করে তারা ঘন ঘন দুধ না পান করলে প্রস্রাব হলুদ হয়ে থাকে। এছাড়া জন্ডিসের সমস্যা দেখা দিলে প্রস্রাব হলুদ হতে পারে। ছোট বাচ্চাদের প্রস্রাব হলুদ হলে চিন্তা করার তেমন কারণ নেই এটি বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। তবে বেশি দিন ধরে এই সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সমাধান করা উচিত।

বাচ্চাদের প্রস্রাব হলুদ হলে করণীয়

বাচ্চাদের প্রস্রাব হলুদ হলে আগে জানতে হবে হলুদ হওয়ার কারণ কি। উপরের আলোচনায় আমরা কতগুলো কারণ সম্পর্কে জেনেছি। কিছু কিছু ঔষধ রয়েছে সেগুলো খেলে প্রস্রাব হলুদ হতে পারে। এতে ভয়ের কোন কারণ নেই। আবার ডিহাইড্রেশনের সমস্যা থাকলে সেক্ষেত্রে বাচ্চাকে বেশি বেশি পানি পান করাতে হবে বা যেগুলো বাচ্চা শুধুমাত্র ব্রেস্ট ফিডিং করে তাদের ঘন ঘন ব্রেস্ট ফিটিং করাতে হবে।

আর বাকি সমস্যাগুলোর কারণে যদি হলুদ হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসার পরামর্শ নিতে হবে। প্রস্রাব হলুদ হওয়া কোন কঠিন রোগের ইঙ্গিত হতে পারে। আর বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কোন ভাবেই অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ বাচ্চারা তাদের সমস্যা সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করতে পারে না।

মেয়েদের প্রস্রাব লাল হওয়ার কারণ

প্রসাবের রং লাল হলে আতঙ্কিত হওয়ার স্বাভাবিক। অনেকে মনে করেন প্রস্তাবের সাথে রক্ত গেলে রং লাল হয়। সে কারণে অনেকেই আতঙ্কিত হয়। আতঙ্কিত না হয়ে আমাদের উচিত প্রস্রাবের রং লাল হওয়ার কারণ কি। এ বিষয়ে ধারণা থাকলে দুশ্চিন্তা হয় না। তাহলে চলুন মেয়েদের প্রস্রাব লাল হওয়ার কারণ কি জেনে নেই-
  • কিডনি, মূত্রাশয়, প্রস্টেট এবং মূত্রনালী সাথে সম্পর্কিত কোনো টিউবে রক্তপাত হলে প্রস্রাবের রং লাল হতে পারে।
  • কিডনিতে পাথর বা ক্যান্সার থাকলে প্রস্রাবের রং লাল হতে পারে।
  • অতিরিক্ত বিটরুট খেলেও প্রসাবে রঙ লাল হতে পারে।
  • যক্ষার ওষুধ বা কিছু কিছু এন্টিবায়োটিক রয়েছে যেগুলো খেলে প্রথম প্রস্রাবের রং লাল হতে পারে।
এছাড়াও ব্যথানাশক ঔষধ এবং রক্ত তরল করার ওষুধ খেলে প্রস্রাব লাল বা রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এই ওষুধগুলো খেলে বুঝতে হবে সাথে রক্তপাত হওয়া সম্ভাবনা থাকে।

প্রস্রাব লাল হলে করণীয়

প্রস্রাব লাল হওয়া কোনো কঠিন রোগের ইঙ্গিত হতে পারে। সেজন্য দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসকের পরীক্ষা নিরীক্ষায় বলে দিবে আপনার শরীরে কোন রোগ বাসা বেধেছে। প্রস্রাব লাল দেখা দিলে সাথে সাথেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে হয়তোবা প্রাথমিক অবস্থাতেই রোগ শনাক্ত করা সম্ভব হবে। শুরুর দিকে রোগ সনাক্ত করতে পারলে এবং রোগের চিকিৎসা নিলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠা যায়।

প্রসাব ক্লিয়ার না হওয়ার কারণ

বিভিন্ন কারণে প্রস্রাব ক্লিয়ার হয় না। কি কি কারণে প্রস্রাব ক্লিয়ার হয় না সে বিষয়ে আপনাদের সামনে আমরা আলোকপাত করব। তাহলে চলুন কয়েকটি কারণ জেনে নেয়া যাক-
  • প্রস্রাব ক্লিয়ার না হওয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একটি কারণ হচ্ছে মূত্রনালীর সংক্রমণ বা ইউটিআই।ইকোলাই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে।
  • শরীরে পর্যাপ্ত পানি না থাকার কারণে প্রস্রাব ক্লিয়ার না হওয়ার সমস্যা হতে পারে।
  • কিডনি রোগজনিত সমস্যার কারণে প্রস্রাব ক্লিয়ার হয় না। যেমন কিডনিতে পাথর কিডনিতে ইনফেকশন এবং কিডনির ক্ষতি ইত্যাদি।
  • প্রোস্টেটের সমস্যা কারণেও প্রস্রাব ক্লিয়ার হয় না। প্রস্ট্রেটের সমস্যাগুলো যেমন প্রোস্টেট বৃদ্ধি প্রোস্টেটের ইনফেকশন এবং প্রোস্টেট ক্যান্সার।
  • প্রস্রাব ক্লিয়ার না হওয়ার আরো কিছু কারণ রয়েছে যেমন ডায়াবেটিস ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, লিভারের সমস্যা, স্ট্রেস, অতিরিক্ত পরিমাণ অ্যালকোহল বা ক্যাফিন পান করা ইত্যাদি।

প্রস্রাব ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায়

প্রস্রাব ক্লিয়ার করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায় আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। ঘরোয়া উপায়ে এই সমস্যার মুক্তি খুব সহজেই মিলবে। তাহলে চলুন ঘরোয়া উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক-
  • প্রস্রাব ক্লিয়ার করার সবচেয়ে অন্যতম ঘরোয়া উপায় হচ্ছে শরীরকে হাইড্রেট রাখা। এজন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। পানি যেমন এদের দক্ষতা বাড়িয়ে দেয় তেমনি শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন অপসারণ করতে সাহায্য করে।
  • লেবুর শরবত প্রসাব ক্লিয়ার করার আরো একটি মুখ্য উপায়। কারণ লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক এসিড যা শরীরে সরবরাহ করে কিডনিতে পাথর রোধ করতে সাহায্য করে। লেবু পানি কিডনি সুস্থ ও পরিষ্কার প্রস্রাব বজায় রাখার জন্য একটি সতেজ এবং প্রাকৃতিক ভূমিকা পালন করে।
  • ড্যান্ডি লিয়ন চা আরেকটি ভেষজ বিকল্প হিসেবে কাজ করে যা মূত্র বর্ধক বৈশিষ্ট্যের জন্য অনেক পরিচিত। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন বের করে দিয়ে এবং স্বাস্থ্যকর প্রস্রাব উৎপাদনে সাহায্য করে থাকে। সবচেয়ে অন্যতম উপায় হচ্ছে শুকনো পাতা ফুল বা শিকড় থেকে তৈরি ড্যান্ডি লিওন চা যা প্রস্রাব ক্লিয়ার করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • প্রস্রাব ক্লিয়ার করতে তরমুজের গুরুত্ব অনেক। তরমুজ শুধুমাত্র একটি সুস্বাদু ফল নয় বরং এটি হাইড্রেটিং ফলও বটে। এই ফলে প্রচুর পরিমাণে পানি রয়েছে যা শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। শরীর হাইড্রেট থাকলে প্রস্রাব আপনা আপনি ক্লিয়ার হবে।৷
  • প্রস্রাব ক্লিয়ার করতে ভিটামিন সি এর গুরুত্ব অপরিসীম। ভিটামিন সি জাতীয় খাবার প্রস্রাবের সমস্যা দূর করতে সক্ষম। ভিটামিন সি যেমন শরীরকে সুস্থ রাখে তেমনি প্রস্রাবের সমস্যাও দূর করে থাকে।

লেখকের মন্তব্য

প্রস্রাবের সমস্যা সম্পর্কিত কয়েকটি বিষয় উপরের আর্টিকেলের মাধ্যমে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। কি ধরনের প্রস্রাবে কি কি সমস্যা হতে পারে আশা করছি এ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেয়েছেন। আপনার যদি এর একটি সমস্যাও থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতন হন এবং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজনের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url