আমলকির বীজের উপকারিতা, ব্যবহারবিধি - শুকনো আমলকি খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক, আপনি কি আমলকি বীজের উপকারিতা, ব্যবহারবিধি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে সাহায্য করবে। এ আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে আমলকি বীজের উপকারিতা এবং শুকনো আমলকি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আমলকির বীজের উপকারিতা ও ব্যবহারবিধি
এই আর্টিকেলটি পড়লে আরো জানতে পারবেন আমলকি বীজ কোথায় পাওয়া যায়, আমলকির ঔষধি গুণ এবং আমলকির ক্ষতিকর দিক ইত্যাদি।

ভূমিকা

আমলকি সবার পরিচিত একটি ফল। আমলকিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ যা শরীরের জন্য বিশেষ প্রয়োজন। আমলকি এমন একটি ফল যার প্রত্যেকটি অংশ উপকারী। আমলকির ফুল, ফল, পাতা, বীজ, ছাল এবং শিকড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমলকি যেমন আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী তেমনি আমলকির বীজও।


আমলকি ফলের ভিতরে যে সবুজ রঙের শক্ত বীজ থাকে সেটি অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এবং উপকারী। কারণে এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ,ফাইবার, প্রোটিন, শর্করা এবং খনিজ উপাদান। বহু যুগ আগে থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে আসছে আমলকির বীজ।

এটি শুধুমাত্র শরীরের জন্য উপকারী না বরং এটি ত্বক ও চুলের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। এটি সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন রোগের মোকাবেলা করে শরীরকে সুস্থ রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী।

আমলকির বীজের উপকারিতা, ব্যবহারবিধি পুষ্টিগুণ

আমলকির বীজের বিভিন্ন ধরনের উপকারিতাগুলো আমরা অনেকেই জানিনা। আমাদের এই আর্টিকেলটি মূলত তাদের জন্য যাদের এ বিষয়ে তেমন একটা ধারণা নেই। তাহলে চলুন আমলকির বীজের উপকারিতাগুলো জেনে নেওয়া যাক-

চোখের বিভিন্ন সমস্যায়ঃ চোখের বিভিন্ন সমস্যায় সমাধান হিসেবে ব্যবহার করা হয় আমলকির বীজ। চোখের যে সমস্যায় এটি কার্যকরী সেগুলো হল চোখ লালচে হয়ে যাওয়া, চুলকানি, জ্বালা ভাবে সমস্যা ইত্যাদি। এগুলো সমস্যার সমাধান করতে আমলকি বীজের পেস্ট চোখের পাতার উপরে এবং নিচে লাগাতে হবে।

এছাড়াও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা চোখ ভালো রাখতে প্রতিদিন একটি করে আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

নাকে রক্তক্ষরণ বন্ধ করেঃ অনেকের নাকে বিভিন্ন কারণে রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে। এই রক্তক্ষরণ দূর করতে আমলকির বীজ খুব কার্যকরী। দুর্বা ঘাসের সাথে আমলকির বীজ দিয়ে একসাথে পেস্ট করে সে পেস্ট কপালে লাগালে রক্তক্ষরণ ধীরে ধীরে কমে যাবে।

সর্দি কাশি দূর করেঃ আমলকির বীজ সর্দি কাশি উপশমে খুবই কার্যকরী। সর্দি কাশি এবং গলা ব্যথা দূর করতে দীর্ঘমেয়াদী কাজ করে থাকে আমলকির বীজ। প্রতিদিন সকালে এক চামচ আমলকির বীজ এক গ্লাস পানির মধ্যে দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে খেলে সর্দি কাশিসহ অন্যান্য ঠান্ডা জনিত সমস্যা উপশম পাওয়া যাবে।

ত্বকের যত্নেঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে আমলকি বীজ। এটি মুলতানি মাটির সঙ্গে ভালোভাবে পেস্ট করে নিয়ে মুখে ও গলায় নিয়মিত মাখলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিভিন্ন ধরনের দাগছোপ দূর হয়ে যাবে। আমলকির বীজ যদি নিয়মিত ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বকের তারুণ্য বজায় থাকবে সেই সাথে ত্বক সতেজ ও সজীব হয়ে উঠবে।

লিউকেরিয়া প্রতিরোধ করেঃ আমলকির বীজে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে যা লিউকেরিয়া প্রতিরোধ করতে সক্ষম। এক চা চামচ আমলকি বীজের গুঁড়া একগ্লাস পানিতে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে তারপর সেটি ভালোভাবে ফোটাতে হবে এবং ঠান্ডা হয়ে গেলে সেই পানি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পান করতে হবে।


তবে স্বাদ বৃদ্ধি করতে চিনি বা মধু যুক্ত করতে পারেন। এইভাবে নিয়মিত একমাস খেলে এ সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও এ সমস্যায় কাঁচা আমলকি লবণ ছাড়া এবং জুস করে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে বিশেষজ্ঞরা।


চুলের যত্নেঃ চুল পড়া কমাতে এবং চুল ঘন ও স্বাস্থ্য উজ্জ্বল করতে আপনাকে আমলকি বীজের গুরুত্ব অত্যাধিক। আমলকি বীজের গুড়া ভালোভাবে পেস্ট করে চুলের গোড়ায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং চুল পড়া কমে যায়। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল ঝলমলেও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। চুল লম্বা করতেও এটি অধিক কার্যকরী।

জন্ডিস এর কার্যকরীঃ আমলকি জন্ডিসের খুবই উপকারী। এর সকল অংশ জন্ডিস নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আমলকি বীজের গুড়া, আমলকির জুস, চাটনি ইত্যাদি জন্ডিস সারাতে খেতে পারেন।

কিডনি পাথরঃ আজকাল প্রায় মানুষের কিডনিতে পাথর হয়ে থাকে। আমলকি বীজের গুড়া কিডনির পাথর হওয়া থেকে কিডনিকে রক্ষা করে এছাড়াও এটি কিডনি পাথর অপসারণ করতে খুবই কার্যকরী। সেজন্য এর গুড়া পানির সাথে মিশিয়ে খালি পেটে নিয়মিত পান করতে হবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খাদ্যাভ্যাসের কারণে বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়। বেশিরভাগ মানুষই এই সমস্যায় ভুগে থাকে। এই সমস্যা দূর করতে হলে আমলকির বীজ নিয়মিত খেতে পারেন। আমলকি বীজের গুড়া এক চামচ পরিমাণ এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে কুসুম কুসুম গরম করে খালি পেটে পান করুন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ আমলকিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদানগুলো আমলকির বীজেও পাওয়া যায়। সেজন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে আমলকি বীজের রয়েছে অনন্য ক্ষমতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। সে যেন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা প্রত্যেকটি স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।

হেঁচকি উপশম করেঃ অনেক মানুষের কারণে অকারণে হেঁচকি সমস্যা দেখা দেয়। যা খুব বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করে। হেঁচকি সমস্যা দেখা দিলে আমলকির ব্রিজের গুড়া মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে হেঁচকি উপশম হবে।

আমলকির বীজে কোথায় পাওয়া যায়

আমলকির বীজ ওষুধের দোকানে পাওয়া যায়। সেখান থেকে নিয়ে আপনারা বাড়িতে বসেই আমলকি বীজের গুড়া করে নিতে পারেন। এছাড়া আমলকি কিনে ভালোভাবে শুকিয়ে সেখান থেকে বীজ সংগ্রহ করে গুড়া করে সংরক্ষণ করে রেখে দিতে পারেন। আমলকি বীজের গুড়া শরীরের বিভিন্ন উপকারে অত্যাধিক কার্যকরী একটি ওষুধ।

আমলকির ঔষধি গুণ

আমলকি অত্যন্ত ঔষধি গুণ সম্পন্ন একটি ফল যা শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে থাকে। আমলকিতে কি কি ঔষধি গুণ রয়েছে সেগুলো আপনাদের সামনে আমরা আলোকপাত করবো। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক-
  • গ্যাস্টিক বা আলসার চিকিৎসায় খুবই কার্যকরী হচ্ছে আমলকি। প্রাই মানুষের গ্যাস্টিক বা আলসারের সমস্যায় ভোগেন। নিয়মিত আমলকি খেলে আলসার দূর হয়ে যায়।
  • দুটি শক্তি বৃদ্ধিতে আমলকি রয়েছে অনন্য গুণাগণ। কারন আমলকিতে রয়েছে ভিটামিন এ, যা চোখের জন্য খুবই উপকারী। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে আপনি নিয়মিত খেতে পারেন।
  • ওজন কমাতে আমলকি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত আমলকি খাওয়ার ফলে দেহের চর্বির গলে যায় যার ফলে ওজন কমতে থাকে।
  • হাড়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী হচ্ছে আমলকি কারণ আমলকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। যার মজবুত করে এবং হাড় ক্ষয় রোধ করে।
  • আমলকি রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। শরীরের বিষাক্ত টক্সিন বের করে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
  • চুলের যত্নে আমলকির রয়েছে সবচেয়ে বেশি গুনাগুণ। কারণ আমলকিতে রয়েছে ভিটামিন এ, যা চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং চুল ঝলমলে করে তোলে। এছাড়াও চুলের খুশকি দূর করতে আমলকি অত্যন্ত কার্যকরী।
  • হার্ট সুস্থ রাখতে ও সাহায্য করে থাকে আমলকি। এটি নিয়মিত খেলে শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্ট সুস্থ রাখে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হচ্ছে আমলকি। আমলকির ঔষধিগুণ ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। আমলকি শরীরে ইনসুলিন শুষে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আমলকির ক্ষতিকর দিক

আমলকি খেলে শরীরে অনেক উপকার হয় তবে এর ক্ষতিকর দিক রয়েছে। সে সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। আমরা এখানে আমলকির ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করব, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক-
  • বেশি পরিমাণে আমলকি খেলে লিভারের সমস্যা তৈরি হতে পারে। আদা ও আমলকি একসঙ্গে কখনোই খাওয়া যাবে না এটি লিভারের জন্য অনেক ক্ষতিকর
  • আমলকি হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে অ্যাসিডিক যা খালি পেটে খাওয়ার ফলে অ্যাসিডিটিতে সমস্যা দ্বিগুণ বেড়ে যেতে পারে। যার ফলে পেট ব্যথা বমি বমি ভাব মাথা ঘোরা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে
  • যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের আমলকি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ আমলকির রস কিডনির জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে
  • সার্জারি হলে আমলকি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে
  • গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মহিলাদের আমলকি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে
  • আমলকি হার্টের জন্য উপকারী হলেও হার্টের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া আমলকি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন

শুকনো আমলকি খাওয়ার নিয়ম

যেকোনো সময় শুকনো আমলকি খাওয়া যায়। আপনি যদি দিনে দুইবার শুকনো আমলকি গরম জলের সাথে খান তাহলে নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। শুকনা আমলকি গুড়া করেও খাওয়া যেতে পারে। এই গুড়া পানিতে মিশিয়েও খেতে পারেন। শুকনা আমলকির গুড়া ডায়েটের জন্য অত্যন্ত ভালো।


শুকনা আমলকি সব ঋতুতে খাওয়া যায় এটি শরীরের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। আপনি চাইলে শুকনা আমলকি সরাসরি খেতে পারেন।

প্রতিদিন কয়টা আমলকি খাওয়া উচিত

প্রতিদিন কয়টা আমলকি খাওয়া উচিত এ বিষয়ে অনেকেরই প্রশ্ন করেন। আমলকির পরিপূর্ণ পুষ্টিগুণ পেতে হলে প্রতিদিন এক থেকে দুইটি আমলকি খাওয়া উচিত। দুইটির অধিক আমলকি খাওয়ার শরীরের জন্য কখনোই উপকারী নয় বরং এটি শরীরের বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করতে পারে। সেজন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন নিয়ম করে এক থেকে দুইটি আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

যাতে করে আমরা কি পুষ্টিগুণ পেয়ে থাকে এবং অপরদিকে এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দূরে থাকতে পারে।

আমলকি সম্পর্কিত কয়েকটি প্রশ্ন এবং উত্তর

প্রশ্নঃ আমলকি কি কিডনির জন্য ক্ষতিকর?

উত্তরঃ পরিমাণমত আমলকি খেলে কিডনির কোন সমস্যা হয় না। তবে যাদের কিডনি রোগ রয়েছে তাদের আমলকির রস সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাদের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আমলকি খাওয়া উচিত।

প্রশ্নঃ আমলকি কাদের খাওয়া উচিত নয়?

উত্তরঃ কিছু কিছু রোগীদের আমলকি খাওয়া উচিত নয় যেমন- যাদের লিভারের সমস্যা রয়েছে, কিডনির সমস্যা রয়েছে বা নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা তাদের আমলকি খাওয়া উচিত নয়।

প্রশ্নঃ আমলা পাউডার কি টাটকা আমলার মতো ভালো?

উত্তরঃ আমলা পাউডার ও টাটকা আমলায় একই রকমের উপকারিতা পাওয়া যায় তবে টাটকা আমলা তরতাজা থাকে বলে এতে আমলা পাউডারের থেকে পুষ্টিগুণ একটু বেশি থাকে।

প্রশ্নঃ আমলকি কিভাবে চুলে ব্যবহার করব?

উত্তরঃ একটি বাটিতে পরিমাণমতো হেনা পাউডার এবং আমলকি গুড়া পরিমাণ মতো এবং পরিমাণ মতো পানিনিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।

লেখকের মন্তব্য

আমলকি এবং আমলকি বীজ উভয়ই স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। এগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের বিভিন্নভাবে উপকার সাধন করে থাকে। তবে সম্পূর্ণ উপকারিতা যদি পেতে চান তাহলে এটি পরিমাণমতো এবং নিয়ম করে খেতে পারে। প্রিয় পাঠক, এ আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধু বান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url