হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে আদ্যপান্ত জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আপনি কি হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আসুন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা ও অসুবিধা এবং হাইব্রিড গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে চাইলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা ও অসুবিধা
এটি পড়লে আরো জানতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারির দাম কত, হাইব্রিড গাড়িতে ব্যবহৃত জ্বালানির নাম এবং হাইব্রিড গাড়ি কত প্রকার ইত্যাদি।

ভূমিকা

গাড়ি প্রতিটা মানুষের শখের জিনিস। সখের বসে গাড়ি কিনলেও এর অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। বর্তমানে ব্যক্তিগত প্রয়োজন মিটিয়ে এটি রোজগারের প্রধান উপায় হিসেবে বিবেচিত। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গাড়িগুলো নিয়োজিত থাকে রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠানগুলোর সেবায়। একটি ব্যক্তিগত গাড়ি থাকলে নিজের প্রয়োজনীয়তার পাশাপাশি উপার্জনের মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।
এই গাড়ি কেনার সময় আবার বিভিন্ন প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক করে থাকে। যেমন কোন গাড়ি ভালো হবে হাইব্রিড না ননহাইব্রিড এবং ব্র্যান্ড নিউ কিংবা রিকন্ডিশন। তবে বর্তমান সময়ে হাইব্রিড গাড়ি অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হাইব্রিড গাড়ি জ্বালানি সাশ্রয় এবং পরিবেশ বান্ধব। এজন্য হাইব্রিড গাড়ি খুব সুবিধাজনক।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের সমন্বয়ে চালিত হয় হাইব্রিড গাড়ি। হাইব্রিড গাড়ির যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে। হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি।

হাইব্রিড গাড়ির বৈশিষ্ট্য

হাইব্রিড গাড়ির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য আছে যে বৈশিষ্ট্যের কারণে গাড়িগুলো অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। হাইব্রিড গাড়ির বৈশিষ্ট্যগুলো হল-
  • জ্বালানি তেল ও বিদ্যুতের সমন্বয়ে চালিত হয় হাইব্রিড গাড়ি
  • হাইব্রিড গাড়ি জ্বালানি সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব। জ্বালানি সাশ্রয়ের কারণে এই গাড়িটি পরিবেশের জন্য অন্যান্য গাড়ির তুলনায় কম ক্ষতিকারক।
  • হাইব্রিড গাড়ি জ্বালানি সাশ্রয় হওয়ার কারণে অর্থ খরচ কমে যায়।
  • হাইব্রিড গাড়িতে অন্যান্য গাড়ির তুলনায় অনেক কম কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয় যা পরিবেশের জন্য খুবই উপযুক্ত।
  • হাইব্রিড গাড়িতে প্রাথমিক শক্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয় ব্যাটারি এবং জ্বালানি তেল ব্যবহার করা হয় দ্বিতীয় শক্তি হিসেবে।
  • সাধারণ গাড়ির তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি তেলের খরচ অনেক কম হয়।
  • জ্বালানি খরচ কমানোর জন্য অন্যান্য গাড়িতে সিএনজিতে রূপান্তর করতে হয় কিন্তু হাইব্রিড গাড়িতে ব্যাটারি থাকার কারণে রুপান্তরের কোন ঝামেলা নেই।
  • হাইব্রিড গাড়িতে ব্যাটারি দিয়ে চালানোর কারণে ইঞ্জিন বন্ধ থাকে সেজন্য ইঞ্জিন অয়েল, ওয়েল ফিল্টার এবং এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করা হয় না। সে কারণে এই গাড়ি যন্ত্রাংশগুলোর স্থায়িত্ব বেড়ে যায় এবং অনেক ভালো থাকে।
  • এই গাড়িগুলো শুধুমাত্র ব্যাটারি দিয়ে চালানো সম্ভব সেজন্য বাড়িতে ব্যাটারি চার্জ দেওয়ার জন্য চার্জিং সিস্টেম তৈরি করা হয়ে থাকে।

হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা ও অসুবিধা

বর্তমানে প্রত্যেক মানুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে হাইব্রিড। এই হাইব্রিড গাড়ি চালানো অনেক সুবিধা রয়েছে। এর অনেক সুবিধা থাকলেও রয়েছে কিছু অসুবিধা। এই হাইবিটকারি সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো-

হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা

এ সকল সুবিধার কারণে হাইব্রিড গাড়ি সবার কাছে জনপ্রিয় সেই সুবিধাগুলো নিচে আলোচনা করা হল-

জ্বালানি সাশ্রয়ীঃ হাইব্রিড গাড়িটি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের মাধ্যমে চলে। এ দুটি যৌথ সমন্বয়ে চলার কারণে গাড়ির জ্বালানি খরচ অনেক কম। জ্বালানি খরচ কম হওয়ার কারণে টাকা-পয়সা খরচ অনেক কম হয়।

পরিবেশের জন্য উপযোগীঃ গাড়ি থেকে নিঃসারিত হওয়া কালো ধোয়া পরিবেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কালো ধোয়ার কারণে গাড়ি থেকে নির্গত হওয়া কার্বন ডাই অক্সাইড পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। হাইব্রিড গাড়িতে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ কম থাকায় এটি অত্যন্ত পরিবেশবান্ধব।

ব্যাটারির মাধ্যমে চালানো হয়ঃ এই গাড়ি সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি ব্যাটারির মাধ্যমে চলাচল করে। এ ব্যাটারি আবার বিদ্যুতের মাধ্যমে চার্জ দেওয়া হয়। সেজন্য জ্বালানি খরচও অনেক কম হয়।


রূপান্তরের প্রয়োজন হয় নাঃ হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানির খরচ কমানোর জন্য সিএনজি বা এলপিজি-তে রূপান্তর করার প্রয়োজন হয় না। কারণ এটি জ্বালানি তেলের পাশাপাশি ব্যাটারির মাধ্যমে চলাচল করে।

যন্ত্রাংশের স্বায়িত্ব বৃদ্ধি পায়ঃ ব্যাটারির মাধ্যমে চলার সময় এই গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ থাকে। ইঞ্জিন বন্ধ থাকার কারণে এই গাড়ির যন্ত্রাংশের স্বায়িত্ব অনেক বৃদ্ধি পায়।

হাইব্রিড গাড়ির অসুবিধা

আমরা জানি প্রতিটি জিনিসেরই সুবিধা এবং অসুবিধা দুটোই রয়েছে। ঠিক তেমনি হাইব্রিড গাড়ির অনেকগুলো সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। সেই অসুবিধাগুলো হলো-

ক্রয় মূল্য বেশিঃ হাইব্রিড গাড়ি অন্যান্য গাড়ি তুলনায় ক্রয় মূল্য অনেক বেশি। দুই ধরনের সুবিধা থাকায় এই গাড়ি কিনতে একটু বেশি খরচ হয়। কেনার পর এই গাড়ির জ্বালানি খরচ অন্যান্য গাড়ির তুলনায় কমে যায়।

সার্ভিসিং চার্জ বেশিঃ অন্যান্য গাড়ি তুলনায় হাইবিড গাড়ি সার্ভিসিং চার্জ একটু বেশি। এছাড়াও এর ব্যাটারি বা ইঞ্জিনের কোন কিছু পরিবর্তন করতে হলে সে ক্ষেত্রেও খরচ অনেকটাই বেশি হয়। এর ব্যয়ভার বহন করা অনেকের পক্ষে অসম্ভব।

গতিশীলতা কমঃ সিএনজি চালিত যে কোন গাড়ির প্রতিশীলতা অনেক বেশি সে তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির গতিশীলতা অনেক কম। অন্যান্য গাড়ির মতো দ্রুতগতিতে হাইব্রিড গাড়ি চলতে পারে না কারণ এটি ব্যাটারির সাহায্যে চলে। আবার জ্বালানি তেল ব্যবহার করে যদি এর গতি বৃদ্ধি করা হয় তাহলে জ্বালানি খরচ অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে যা হাইব্রিড গাড়ির ব্যবহারের উপকারিতা কোন কাজে আসবে না।

কর্ম ক্ষমতা কমঃ অন্যান্য গাড়ি তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির কর্মক্ষমতা অনেক কম। উদাহারণ স্বরূপ বলা যায় যে টয়োটা করলা মডেলের গাড়ি সর্বোচ্চ ২০৩ হর্সপাওয়ার উৎপন্ন করতে পারে অপরদিকে হাইব্রিড গাড়ি ১৭৬ হর্স পাওয়ার উৎপন্ন করে থাকে।

গাড়ির চেয়ে ব্যাটারির দাম বেশিঃ হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারির প্রচুর দাম। গাড়ির তুলনায় ব্যাটারির দাম হিসাব করলে দেখা যায় ব্যাটারির দাম বেশি পড়ে। হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন ব্যাটারি কিনতে গেলে গাড়ির মালিকদের প্রচুর টাকা খরচ করতে হয়।

মেকানিক খরচ বেশিঃ হাইব্রিড গাড়ি র সার্ভিসিং চার্জ অন্যান্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি। প্রতি ঘন্টায় এর সার্ভিসিং চার্জ নেয়া হয় যা সবার জন্য বহন করা সম্ভব নয়।

দক্ষ টেকনিশিয়ানের অভাবঃ হাইব্রিড গাড়ি বর্তমানে অন্যান্য গাড়ির তুলনায় অনেক নতুনত্ব রয়েছে। সেজন্য এই গাড়ির টেকনিশিয়ান সম্পূর্ণভাবে দক্ষতা অর্জন করতে পারিনি। এছাড়াও গাড়ির কোন সমস্যা দেখা দিলে দক্ষ টেকনিশিয়ান খুঁজে পাওয়া অনেক সময় কষ্টকর হয়ে যায়।

চালানোর সিস্টেমের পরিবর্তনঃ হাইব্রিড গাড়ি এবং অন্যান্য গাড়ি চালানোর সিস্টেম সম্পূর্ণ ভিন্ন। সেজন্য ড্রাইভাররা অনেক সময় বুঝতে পারে না। কোন যানজটে দাঁড়িয়ে থাকার সময় অন্যান্য গাড়ির গিয়ার নিউট্রাল বা এন-এ রাখতে হয় কিন্তু হাইব্রিড ক্ষেত্রে ড্রাইভ বা ভি-তে রেখে হ্যান্ডব্রেক করতে হয়।

হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারির দাম

হাইব্রিড গাড়ি ব্যাটারি চালিত হওয়ায় এর অনেক সুবিধা রয়েছে। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে জ্বালানি খরচ অত্যন্ত কম হয়। এই গাড়ি র জ্বালানি তেল এবং ব্যাটারি দিয়ে এই দুইভাবে চালিত হয়। তবে বেশি সুবিধা হতো যদি এর ব্যাটারির দাম সাধ্যের মধ্যে হয়। হাইব্রিড গাড়ির বিভিন্ন মডেল যেমন টয়োটা পিয়াস, নোয়া, এসকুয়ার, ভক্সী ইত্যাদি গাড়ির হাইব্রিড জাপানি ব্যাটারির জন্য দাম পড়বে ৩,০০,০০০ টাকা। এই দাম আবার সময় সরবরাহ ও চাহিদা অনুযায়ী কম বা বেশি হতে পারে।

হাইব্রিড গাড়িতে ব্যবহৃত জ্বালানির নাম

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের মাধ্যমে যে গাড়ি চালিত হয় তাকে বলা হয় হাইব্রিড গাড়ি। এই দুইয়ের সমন্বয়ে চলাচল করে বলে এই গাড়ি অনেক জ্বালানি সাশ্রয় করে থাকে। প্রথমত এই গাড়িটি ব্যাটারির মাধ্যমে চালিত হয় এবং দ্বিতীয়ত এটি চালিত হয় জ্বালানি তেলের মাধ্যমে। অন্যান্য বা সাধারণ গাড়িতে জ্বালানি তেলের অপচয় অনেক বেশি হয় সে তুলনায় হাইব্রিড গাড়িতে জ্বালানি তেলের অনেক সাশ্রয় হয়। এই গাড়িটি কেনার সময় একটু খরচ বেশি হলেও এর জ্বালানি খরচ খুবই কম হয়ে থাকে। সেজন্য এই গাড়িটি সবার কাছে অনেক জনপ্রিয়।

হাইব্রিড গাড়ির প্রকারভেদ

আমাদের মধ্যে অনেকের প্রশ্ন করেন হাইব্রিড গাড়ি কত ধরনের হয় বা কত প্রকারের হয়। হাইব্রিড গাড়ি মূলত ছয় প্রকারের হয়। যেমন-

সিরিজ হাইব্রিডঃ সিরিজ হাইব্রিডে ইঞ্জিনের সাথে যুক্ত থাকে জেনারেটর আবার জেনারেটরের সাথে যুক্ত থাকে কন্ট্রোলার ডিভাইস অনুরূপভাবে কন্ট্রোলার ডিভাইসের সাথে যুক্ত থাকে হাইব্রিড ব্যাটারি এবং একটি মটর যুক্ত থাকে ফাইনাল ড্রাইভের সাথে।।

প্যারালাল হাইব্রিডঃ প্যারালাল হাইবিডের ইলেকট্রিক মটর কাজ করে জেনারেটর হিসেবে। প্যারালাল হাইবিডে বৈদ্যুতিক মোডে ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে সরাসরি চাকায় পাওয়ার দিয়ে থাকে। এছাড়াও এই গাড়ির ইঞ্জিন চালু থাকলে পাওয়ার ইঞ্জিন থেকে অন্যান্য গাড়ির মতোই ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে গাড়িকে চালিয়ে থাকে।

সিরিজ প্যারালাল হাইব্রিডঃ সিরিজ প্যারালাল হাইব্রিড সিরিজ ও প্যারালাল হাইবিডের সমন্বয়ে হয়ে থাকে। এই দুই প্রকার গাড়ির মিলিত রূপ-ই হচ্ছে সিরিজ প্যারালাল হাইব্রিড।

মাইল্ড হাইব্রিডঃ রি জেনারেটিভ ব্রেকিং সিস্টেমের মাধ্যমে ব্যাটারি চার্জ হয়ে থাকে মাইল্ড হাইব্রিড গাড়ির। এছাড়া গাড়িটি চালু করতে স্ট্যাটার মোটরকে পাওয়ার দেয়।

মাইক্রো হাইব্রিডঃ মাইক্রোহাইব্রিড গাড়িটি সাধারণভাবে হাইব্রিড গাড়ির মধ্যে পড়ে না কারণ এটি রিজেনারেটিভ ব্রেকিং সিস্টেমের মাধ্যমে স্পেশাল ব্যাটারি চার্জ হয় যেটি গাড়ির পাওয়ার বাড়ানোর জন্য পাওয়ার দিয়ে থাকে।

প্লাগ ইন হাইব্রিডঃ প্লাগ ইন হাইব্রিড গাড়িতে ব্যাটারি চার্জ দেওয়া হয় আলাদাভাবে। চার্জ হওয়ার পর অনেক সময় ধরে বিদ্যুতিক মুডে চালানো হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির সিস্টেমগুলোর কোনটি কখন কাজ করবে তা নির্ধারণ করে PCU.

হাইব্রিড গাড়ি সুবিধা সম্পর্কিত কয়েকটি প্রশ্ন এবং উত্তর

প্রশ্নঃ হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা কি?

উত্তরঃ হাইব্রিড গাড়ি সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি বৈদ্যুতিক মোডে চালানো যায় এবং অন্যান্য তুলনায় গাড়ির তুলনায় জ্বালানি সাশ্রয়ী হয়।

প্রশ্নঃ হাইব্রিড গাড়ির গতি কি খুব বেশি?

উত্তরঃ হাইব্রিড গাড়ির গতি অন্যান্য গাড়ির তুলনায় কম কারণ এটি ব্যাটারির মাধ্যমে চলে। আবার জ্বালানি তেলের মাধ্যমে গতি বৃদ্ধি করতে চাইলে জ্বালানি তেল খরচ অনেক বৃদ্ধি পায়।

প্রশ্নঃ হাইব্রিড গাড়ি চালানোর সবচেয়ে সাশ্রয়ী উপায় কোনটি?

উত্তরঃ হাইবিড গাড়ি চালানোর সবচেয়ে সাশ্রয়ী উপায় হচ্ছে বিদ্যুতিক মুডে চালানো। বৈদ্যুতিক মুডে হাইব্রিড গাড়ি চালালে অনেক জ্বালানি সাশ্রয় হয়।

লেখকের শেষ কথা

হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা সম্পর্কে আমরা কিছুটা ধারণা পেয়েছি। এই গাড়ির সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় হাইব্রিড গাড়ি সুবিধা সম্পর্কে। গাড়ি কেনা বা ব্যাটারি দাম বেশি হলেও ব্যবহারের জন্য হাইব্রিড গাড়ি অত্যন্ত ভালো এবং সুবিধা জনক। প্রিয় পাঠক, আপনার যদি এই আর্টিকেলটি ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের এবং পরিবার পরিজনের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url