ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের সঠিক নিয়ম - ইলেকট্রিক চুলা কোনটি ভাল হবে জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আপনি কি ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারে সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে আমরা আপনাকে ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের সঠিক নিয়ম এবং ইলেকট্রিক চুলা কোনটি ভাল হবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারী পড়ুন।
ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের সঠিক নিয়ম
এই আর্টিকেলটি পড়লে আরো জানতে পারবেন ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের সুবিধা, ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের অসুবিধা এবং ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের সর্তকতা ইত্যাদি।

ভূমিকা

ইলেকট্রিক চুলা গ্যাসের তুলনায় খুবই সাশ্রয়ী হওয়ায় জনপ্রিয়তা এবং চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে সরকারিভাবে গ্যাস সংযোগ বন্ধ হওয়ার কারণে মানুষ এখন ইলেকট্রিক চুলার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। ইলেকট্রিক চুলার একদিকে যেমন ঝুঁকি কম অন্যদিকে অনেক সাশ্রয়ী। রান্নাও খুব দ্রুত হয় এই চুলায়। রান্না করার পাতিলে কালি পড়ে না এবং রান্নাঘর নোংরা হয় না।


এই চুলা ব্যবহার কারণে বিদ্যুতের খরচ একটু বেড়েছে তথাপি মানুষের জীবনে অনেক সুবিধা নিয়ে এসেছে। রান্নার বিশেষ কোনো তাড়া থাকলে ঝটপট তৈরি হয় এই চুলার মাধ্যমে। আমি নিজে পাঁচ বছর থেকে এই চুলা ব্যবহার করছি সেজন্য এই চুলার সুবিধা সম্পর্কে আমার মোটামুটি একটি ধারণা রয়েছে। দুটি কারণে ইলেকট্রিক চুলা সবার পছন্দের, একটি হল সাশ্রয়ী অপরটি হল দ্রুত রান্না শেষ হয়।

সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে গ্যাস শেষ হলে রান্না বন্ধ হয়ে যায় কিন্তু ইলেকট্রিক চুলা এ ধরনের কোন চিন্তা নেই। কারণ বর্তমানে বিদ্যুতের অবস্থা খুবই ভালো এবং লোডশেডি খুব কম পরিমাণে হয়। সেজন্য রান্না বন্ধ হওয়ার কোন কারণ নেই। বিশেষ করে শহরে লোডশেডিং এর মাত্রা খুবই কম।

ইলেকট্রিক চুলা কত প্রকার

ইলেকট্রিক চুলা সাধারণত দুই প্রকার।
যেমনঃ
  1. ইন্ডাকশন
  2. ইনফারেট
ইনডাকশনঃ ইন্ডাকশন চুলার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল রান্না হয় বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। এ চুলার জন্য নির্দিষ্ট পাতিল রয়েছে। সব ধরনের পাতিল দিয়ে এই চুলায় রান্না করা যায় না। আপনার যদি রান্নায় খুব তাড়া থাকে বা আপনি যদি চাকরিজীবী হন অথবা আপনি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে যাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে আপনি ইন্ডাকশন ব্যবহার করতে পারেন।

ইনফ্রারেডঃ ইনফ্রারেড চুলার সবচেয়ে বড় সুবিধা সকল ধরণের পাতিল বা হাড়িতে রান্না করা যায়। এটি ইন্ডাকশনের তুলনায় ধীর গতিতে রান্না হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ একটু বেশি।

ইলেকট্রিক চুলা কোনটি ভালো

ইলেকট্রিক চুলা কিনতে গেলে অনেকেরই মাথার মধ্যে কোন চুলা ভালো সে সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। ইলেকট্রিক চুলা সাধারণত দুই ধরনের হয়, ইন্ডাকশন ও ইনফ্রারেড তা আমরা অনেকেই জানি। ইন্ডাকশন চুলায় রান্নার দ্রুত হয় বলে অনেকেই এই চুলাটি পছন্দ করে থাকেন। তবে এই চুলার রান্না এত দ্রুত হয় যে অনেকের কাছে তা অতিরিক্ত মনে হয়।

সেজন্য আবার অনেকজন অপছন্দ করে। ইনফ্রারেড এর ক্ষেত্রে ইন্ডাকশনের তুলনায় একটু দেরিতে রান্না হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয়। যাদের রান্না করার সময় খুব কম তাদের জন্য ইন্ডাকশন চুলা বেশি উপযোগী। তবে ইন্ডাকশন চলে সব ধরনের পাতিল ব্যবহার করা যায় না। আপনি যদি দ্রুত রান্না করতে পছন্দ করেন তাহলে অবশ্যই ইন্ডাকশন আপনার পছন্দের তালিকায় রাখুন।


কারণ এই চুলায় ঝটপট রান্না হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ অনেক কম হয়। তবে ইনফ্রারেড চুলায় কিছু কিছু সুবিধা রয়েছে যেমন সব পাত্র দিয়ে এই চুলায় রান্না করা যায়। আপনি যদি একজন সৌখিন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে এই দুই ধরনের চুলার যে কোন একটি নিয়ে নিতে পারেন। কারণ ইলেকট্রিক চুলার সুবিধা অন্যান্য চুলার তুলনায় বহু গুণ বেশি এবং গ্যাসের তুলনায় অনেক সাশ্রয়ী।

ইলেকট্রিক চুলার সুবিধা

ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারে অনেক সুবিধা রয়েছে। বিশেষ করে সুবিধার কারণে ইলেকট্রিক চুলার দিকে ঝুকে পড়ছে। তাহলে চলুন ইলেকট্রিক সুবিধাগুলো জেনে নেওয়া যাক -

সময়ের সাশ্রয়ীঃ ইলেকট্রিক চুলার সময় সাশ্রয়ী। দ্রুত রান্না হয়ে যায় বলে সময়ের অনেক সাশ্রয় হয়। রান্নায় সময় কম লাগলে অন্যান্য কাজও তাড়াতাড়ি করা যায়।

বিদ্যুৎ সাস্ত্রয়ীঃ ইনডাকশন চুলা বা ইলেকট্রিক চুলা বিদ্যুতের প্রচুর সাশ্রয় করে থাকে। কারণ এটি ঝটপট রান্না হয়ে যায়। রান্নায় সময় কম লাগার কারণে বিদ্যুতেরও অনেক সাশ্রয় হয়।

নিরাপদঃ গ্যাসের চুলার তুলনায় বিদ্যুতের চুলা খুবই নিরাপদ। আমরা হর হামেশাই শুনতে পাই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের কথা। এগুলো থেকে মনে একটি আতঙ্ক তৈরি হয়। কিন্তু ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের কারণে এরকম কোন সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ চুলা ব্যবহারে আগুন বাইরে আসে না বলে বাহিরে তেমন একটা তাপ তৈরি হয় না । যে কারণে হাতে গরম লাগার সম্ভাবনা কম থাকে।

পরিবেশ বান্ধবঃ ইনডাকশন চুলা অন্যান্য চুলার চেয়ে খুব তাড়াতাড়ি রান্না করে বলে খুব কম এনার্জি ব্যবহৃত হয়। ইনডাকশন চুলা খুব পরিবেশ বান্ধব। এ চুলা ব্যবহারের ফলে কালি বা ধোয়া কোনটি হয় না। ধোঁয়া না থাকার কারণে রান্নাঘর পরিষ্কার থাকে ।

সহজে পরিষ্কার করা যায়ঃ ইন্ডাকশন চুলা খুব সহজে পরিষ্কার করা যায়। রান্না শেষ হয়ে গেলে ঝটপট চুলা মুছে নিলেই হয়ে যায়। এই চুলা পরিষ্কার করার জন্য কোন কিচেন ক্লিনার ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না।

সহজে বহন করা যায়ঃ সহজে বহণযোগ্য এই চুলার সবচেয়ে বড় সুবিধা। আপনি এ চুলা নিয়ে যেখানে সেখানে গিয়ে রান্না করতে পারবেন। এ চুলায় রান্না করার জন্য শুধুমাত্র বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। সেজন্য যেখানেই বিদ্যুৎ রয়েছে সেখানেই এই চুলা নিয়ে গিয়ে রান্না করতে পারবেন।

ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারে অসুবিধা

আমরা জানি ইলেকট্রিক চুলা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং সময় সাশ্রয়ী। এই চুলার সুবিধা অনেক বেশি তবে সামান্য কিছু অসুবিধার রয়েছে। এ অসুবিধাগুলো আপনাদের সামনে আলোকপাত করবো। তাহলে চলুন জেনে নেই-

নির্ভরশীলতাঃ ইলেকট্রিক চুলা চালানোর জন্য সব সময় বিদ্যুতের ওপর নির্ভর করতে হয়। বিদ্যুৎ না থাকলে এই চুলার কোন দামই নেই। বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দিলে বা লোডশেডিং হলে এই চুলা কোন ভাবেই ব্যবহার করা যাবে না। সেজন্য আপনি ইলেকট্রিক চুলার উপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীলতা হতে পারবেন না। কারণ এটি বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল।

উচ্চ শব্দঃ এই চুলা চালু করলে এক ধরনের শব্দ হয়। আপনি যতক্ষণ এই চুলায় রান্না করবেন ততক্ষণ এই শব্দ আপনাকে মেনে নিতে হবে। গ্যাসের চুলায় রান্না করতে কোন শব্দ হয় না কিন্তু ইলেকট্রিক চুলায় রান্না করতে চুলার এক ধরনের শব্দ তৈরি হয়। যা অনেকের কাছে অপছন্দনীয় হতে পারে।

দামঃ চুলার দামও মোটামুটি একটু বেশি। ইন্ডাকশন চুলায় নির্দিষ্ট পাত্র না হলে রান্না করা সম্ভব নয়। সেজন্য চুলার সাথে সাথে আবার কয়েক ধরনের পাত্র কিনতে হয়। যেগুলো সব মিলিয়ে মোটামুটি ব্যয়বহুল।

ব্যবহারের ক্ষেত্রেঃ ইলেকট্রিক চুলা কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বা চালু করতে হয় তা অনেকেই জানে না। এই চুলার অনেকগুলো ফাংশন রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে প্রায় মানুষেরই ধারণা নেই। সেজন্য এটি ব্যবহারের জন্য অসুবিধাজনক।

টেকসই কমঃ অন্যান্য চুলার তুলনায় ইলেকট্রিক চুলা টেকসই কম। বিদ্যুতের মাধ্যমে চলার কারণে এই চুলা বেশি দিন টেকসই হয় না। অনেক সময় অল্প ব্যবহারেই নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও অনেক কারণে এটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের সঠিক নিয়ম

গ্যাসের  সংকট এবং তরল গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির কারণে বেশিরভাগ মানুষ ইলেকট্রিক চুলার দিকে ঝুঁকে পড়েছে। কিন্তু ইলেকট্রিক চুলার ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই জানে না। আমরা এখানে ইলেকট্রিক চুলার ব্যবহার সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক-
  • ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারের জন্য প্রথমে আপনাকে ইলেকট্রিক চুলার প্লাগটি সাথে বিদ্যুতের সংযোগ দিতে হবে।
  • তারপর একটি চালু হওয়ার সিগন্যাল আসবে।
  • পাশে অফ অন বাটন আছে সে বাটনটিতে চাপ দিতে হবে।
  • এরপর আপনি অটো বাটনের চাপ দিতে পারেন অথবা আরো অপশন রয়েছে যেমন- ফ্রাই ,বয়েল, স্ট্রিম, হটপট ইত্যাদি আপনার প্রয়োজনীয় বাটনে চাপ দিয়ে রান্না শুরু করতে পারেন।
  • ইলেকট্রিক চুলায় প্যান বসানোর পূর্বে অবশ্যই প্যানে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেবেন।
  • অফ এবং অন এরপাশে দেখতে পাবেন আপডাউন বাঁটন সেখানে আপনি পাওয়ার কমাতে এবং বাড়াতে পারবেন।
  • সর্বনিম্ন পাওয়ার ২০০ থেকে সর্বোচ্চ দুই হাজার ওয়াটের হয়ে থাকে।
  • আপনার বিদ্যুতের সংযোগ যদি শক্তিশালী হয় তাহলে আপনি সর্বোচ্চ পাওয়ার দিয়েই রান্না শেষ করতে পারবেন।
  • এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী পাওয়ার দিয়ে আপনি রান্না করতে পারেন।
  • গ্রিলের ক্ষেত্রে আপনি ইনফ্রারেড চুলা ব্যবহৃত করতে পারবেন কিন্তু ইন্ডাকশন চুলায় গ্রিল করা যায় না টাচ মোড হওয়ার কারণে।
  • ইলেকট্রিক চুলায় যেগুলো রান্না করবেন সেগুলো ভালোভাবে ঢেকে দিবেন।
  • রান্না করা শেষ হলে চুলা সুন্দর করে পরিষ্কার করে রেখে দিবেন।

ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারে সর্তকতা

ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারে কয়েকটি সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ সব কিছুরই ভালো এবং খারাপ উভয় দিক রয়েছে। চলুন তাহলে ইলেকট্রিক চুলার সতর্কতাগুলো জেনে নিই-
  • রান্না শেষ হলে সাথে সাথে চুলাটি পরিষ্কার করে নিতে হবে।
  • চুলার উপরে পানি দুধ বা অন্যান্য তরল পদার্থ যেগুলো ফুলে উঠে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলো সাবধানতার সাথে রান্না করতে হবে।
  • চুলার নিচে যে ফ্যান রয়েছে সেটি সব সময় ভালোভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে।
  • যেহেতু এটি বৈদ্যুতিক সংযোগে চলে সেহেতু এটি চালানোর পূর্বে কানেকশন ভালোভাবে চেক করে নিতে হবে।
  • চুলার উপরে কোন কারণে পানি পড়লে সেটি সাথে সাথে মুছে নিতে হবে যাতে করে ফ্যানের মধ্যে ঢুকে না যায়।
  • চুলা সব সময় শুকনো জায়গায় রেখে রান্না করতে হবে, ভেজা জায়গায় রাখা যাবে না সে ক্ষেত্রে যেকোন বিপদ করতে পারে।
  • ইলেকট্রিক চুলায় যে পাত্রে রান্না করবে সে পাত্র টেনে নামাবেন না সে ক্ষেত্রে চুলায় দাগ পড়ে যেতে পারে।
  • যে পাত্র দিয়ে আপনি ইলেকট্রিক চলে রান্না করবেন সেটি অবশ্যই ঠান্ডা হতে হবে কেননা গরম পাত্র সরাসরি চুলায় বসানো যাবে না।
  • ইনডাকশনে ব্যবহৃত পাত্রগুলো সব সময় নরম কিছু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন শক্ত জিনিস দিয়ে ধোয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • এমন কোন রান্নার পাত্র বসানো যাবে না যেখানে ধার বা দাগ হওয়ার মত কিছু রয়েছে।
  • ভারী কোন পাত্র ইলেকট্রিক চুলার উপর রাখবেন না।

ইলেকট্রিক চুলা সম্পর্কিত কয়েকটি প্রশ্ন এবং উত্তর

প্রশ্নঃ ইনডাকশন চুলায় কি ধরনের পাত্র ব্যবহার করা যায়?

উত্তরঃ ইন্ডাকশন চুলায় রান্না করার জন্য নির্দিষ্ট পাত্র ব্যবহার করতে হয়। স্টিলের পাত্র দিয়েও এ চুলায় রান্না করা যায়। চুলায় ব্যবহার সে পাত্র গুলো এবং স্টিলের পাত্র ছাড়া এই চুলায় রান্না করা যায় না।

প্রশ্নঃ কোন চুলা ভালো ইন্ডাকশন নাকি ইনফ্রারেড?

উত্তরঃ ইনডাকশন চুলার সুবিধা হচ্ছে অল্প সময় রান্না করা যায়, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং নির্দিষ্ট পাত্র ব্যবহার করতে হয়। ইনফ্রারেড চুলার সুবিধা হচ্ছে এই চুলায় সকল পাত্র ব্যবহারযোগ্য তবে একটু সময় সাপেক্ষ। আপনার কাছে এই দুটির কোনটি সুবিধা হবে তা অবশ্যই ভেবে কিনবেন।

লেখকের মন্তব্য

ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহারে অনেক সুবিধা রয়েছে যা উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনারা কিছুটা ধারণা পেয়েছেন। বিদ্যুতের সংযোগ থাকলে এই চুলা দিয়ে যেখানে সেখানে রান্না করা যাবে। কারণ এটি সহজে বহণযোগ্য। প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধু বন্ধু ও পরিবার পরিজনের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url