সাইপ্রাস ভিসা আবেদন করার নিয়ম - সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা অর্জনের যোগ্যতা জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আপনি কি সাইপ্রাস ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে সাইপ্রাস ভিসা আবেদন করার নিয়ম এবং সাইপ্রাস ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সাইপ্রাস ভিসা আবেদন করার নিয়ম
এই আর্টিকেলটি পড়লে আরো জানতে পারবেন সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসার খরচ কত, সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা পেতে কত সময় লাগে এবং যারা সাইপ্রাস ভিসা পাওয়ার অনুমতি প্রাপ্ত ইত্যাদি।

ভূমিকা

সাইপ্রাস হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি দেশ। সাইপ্রাস সাধারণত দুই ধরনের দেশ। একটি হচ্ছে তুর্কি সাইপ্রাস অপরটি হচ্ছে গ্রিক সাইপ্রাস। সাইপ্রাস-এ দুইভাবে যাওয়া যায় একটি হচ্ছে স্টুডেন্ট ভিসায় এবং অন্যটি ওয়ার্ক ভিসায়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য দেশগুলোতে যাওয়ার তুলনায় সাইপ্রাস যাওয়া খুবই সহজ।


তবে বেশিরভাগ মানুষ সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে সাইপ্রাসে যাচ্ছে। সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যিক নথি যা সাইপ্রাসে বিদেশি কর্মচারীর কাছে থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। এটি আপনাকে সাইপ্রাসের কাজের জন্য অনুমতি দিয়ে থাকে এবং সে কাজের জন্য যোগ্য মনে করে।

সেজন্য আপনি যদি সাইপ্রাসে যে কাজ করতে আগ্রহী হন তাহলে অবশ্যই আপনাকে সাইপ্রাস ভিসা প্রয়োজন হবে এবং সেটি হতে হবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবার দুই ধরনের যেমন সেজিনাল ও নন সিজিন্যাল। সিজনাল ভিসা সাধারণত অস্থায়ী এই ভিসার মেয়াদ ৬ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৯ মাস।

নন সিজিন্যাল ভিসা হচ্ছে স্থায়ী এবং এর মেয়াদ ২ থেকে ৪ বছর। এ ভিসার মেয়াদ শেষ হলে পুনরায় নতুনভাবে রিনিউ করে নেয়া যায়। এদেশে কাজ করতে গেলে অনেক সুযোগ-সুবিধা পাবেন কারণ বর্তমানে যারা এদেশে কাজ করছে তাদের অনেক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়

যারা সাইপ্রাসের কাজের ভিসা পাওয়ার অনুমতি প্রাপ্ত

যারা একদেশ হতে অন্য দেশে যেতে চায় তাদের জন্য ভিসা আবশ্যই প্রয়োজন। সাইপ্রাসও তার ব্যতিক্রম নয়। যারা পড়ালেখা করার জন্য যাবেন তাদের স্টুডেন্ট ভিসা আর যারা কর্মসংস্থানের জন্য সাইপ্রাসে যেতে চান তাদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রয়োজন। যারা সাইপ্রাসে কাজের ভিসা পাওয়ার যোগ্য তাদের বিষয়ে নিম্নে আলোচনা হলো-
  • আইইইউ নাগরিকগণ।
  • ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্গত ২২ টি দেশের অন্তর্ভুক্ত নয় এমন দেশের নাগরিকগণ।
  • যারা বিদেশি নাগরিক কিন্তু সাইপ্রাসের অবস্থান করছেন না বা থাকেন না অথচ সাইপ্রাসে চাকরি করতে চান।
  • বিদেশি নাগরিক সাইপ্রাসের বসবাস করার অনুমতি রয়েছে কিন্তু তারা চাকরি করতে চান।
  • আইসল্যান্ড, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ড ও লিসেন স্টাইন এই দেশগুলোর নাগরিক নয়।

সাইপ্রাস ওয়ার্ক পারমিট এর ধরন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওয়ার্ক পারমিটের ধরন বিভিন্ন রকমের যার দ্বারা তারা বিদেশে নাগরিকদের ইস্যু করতে পারে। কিন্তু সাইপ্রাসে এমনটি হয় না। সাইপ্রাস ওয়ার্ক পারমিটের কয়েকটি ধরন রয়েছে সেগুলো হলো
  • একটি সাইপ্রাস ওয়ার্ক পারমিট
  • একটি সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা
  • একটি সাইপ্রাস আবাসিক পারমিট
  • সাইপ্রাসের কাজের ভিসার স্থায়িত্ব
বিদেশে কাজ করতে গেলে ওয়ার্ক ভিসার নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। সাইপ্রাসের কাজের ভিসার মেয়াদ সর্বোচ্চ ৪ বছর। তবে ৪ বছর হয়ে গেলে এই ভিসাটি রিনিউ করে নিতে পারবেন। তবে যারা কৃষি কাজ করার জন্য যারা এখানে এসেছেন তারা ভিসা নবায়নের পূর্বে ৬ বছর সময় পাবেন। কিছু কিছু কাজের ক্ষেত্রে ভিসার কোন সীমাবদ্ধতা থাকে না। সেগুলো হলো-
  • একজন ক্রীড়াবিদ বা অ্যাথলেটিক কোচ
  • একজন সাংবাদিকের ক্ষেত্রে
  • একজন সুদক্ষ বিদেশি কর্মচারী যার দ্বারা সাইপ্রাস কোম্পানি উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। তার দক্ষতা দিয়ে কোম্পানিকে উন্নয়নের দিকে ধাবিত করছে।
  • ধর্মীয় আইকন অংকন করেন তেমন কেউ

সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসার খরচ কত

অনেক মানুষ আছে যারা কর্মসংস্থানের জন্য সাইপ্রাসের যাওয়ার চিন্তা করেন বা স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু সেখানে যাওয়ার কথা মনে হলেই প্রথমে যেই প্রশ্নটি মাথায় আসে সেটি হচ্ছে সাইপ্রাসের ওয়ার্কার হিসাবে যেতে খরচ কত হবে। সেই খরচ কি সাধ্যের মধ্যে না বাইরে। এরকম চিন্তা মাথার মধ্যে সবসময় ঘুরপাক খায়।

আপনি যদি ওয়ার্ক ভিসায় সাইপ্রাস যেতে চান তাহলে সব মিলিয়ে খরচ পড়বে ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকার মত। এই খরচটি সম্পূর্ণ বৈধভাবে যাওয়ার। তবে আপনি যদি দালালের খপ্পরে পড়েন তাহলে এর খরচ অনেক বেড়ে যাবে এবং অনেক ক্ষেত্রে সেটি বৈধ ভিসা নাও হতে পারে। তবে অন্যান্য ভিসায় যেতে চাইলে এর তুলনায় খরচ একটু কম হবে।

সাইপ্রাসের ওয়ার্ক ভিসা পেতে সময় কত লাগে

সাইপ্রাস ভিসার প্রক্রিয়া শুরু থেকে ভিসা হাতে পাওয়া পর্যন্ত সময় লাগে চার থেকে ছয় সপ্তাহের মত। তবে কিছু ক্ষেত্রে বা কোন কারণবশত এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে কিছু সময় বৃদ্ধিও পেতে পারে। ভিসা পেতে দেরি হওয়ার কারণ মূলতঃ যখন কোন ব্যক্তির অস্পষ্ট সনাক্তকরণ এবং অসম্পূর্ণ নথি জমা দেওয়া থাকে।

ব্যক্তির ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ত্রুটির কারণেও বিলম্ব হতে পারে। সেজন্য চেষ্টা করবেন সাইপ্রাস যেতে হলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঠিকভাবে প্রদান করতে।

সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা অর্জনের যোগ্যতা

সাইপ্রাসের ওয়ার্ক ভিসা পাওয়ার জন্য কয়েকটি বিষয়ের যোগ্যতা থাকতে হবে। সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা অর্জনের যোগ্যতাগুলো হল-
  • আপনাকে অবশ্যই একজন সাবালক হতে হবে।
  • সাইপ্রাসের কাজ করার জন্য ভিসা পারমিট থাকতে হবে।
  • সাইপ্রাসের একটি আবাসিক পারমিট থাকতে হবে।
উপরের বিষয়গুলো যদি আপনার ঠিক থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই সাইপ্রাসের ভিসা পাওয়ার যোগ্য।

সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। যেগুলো কাগজপত্র প্রয়োজন সেগুলো সম্পূর্ণভাবে জমা দিতে হয়। সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা পেতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-
  • সঠিকভাবে পুরণকৃত আবেদনপত্র
  • পাসপোর্ট এর ফটোকপি
  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • কর্মসংস্থান চুক্তির মূল অনলিপি
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • চিকিৎসার সনদপত্র
  • ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • আপনার নিয়োগকর্তার কোম্পানিতে বিদ্যমান কর্মীদের বিবরণ এবং সেই সাথে নতুন অ্যাপ্লিকেশন
  • ব্যাংক গ্যারান্টি পত্র
  • স্বাস্থ্যবিমার প্রমাণ
  • সাইপ্রাস কাজের ভিসা প্রদানের প্রমাণ
  • পর্যাপ্ত আর্থিক উপায়ের প্রমাণ
  • শিক্ষাগত ও পেশাগত যোগ্যতা
  • বাসস্থান নিশ্চিতদের প্রমাণ

সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা আবেদন করার নিয়ম

ভিসা পাওয়ার জন্য কিভাবে আবেদন করতে হবে এই বিষয়ে অনেকেই ধারণা নেই। আজ আমরা এখানে সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোকপাত করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক-

সাইপ্রাস ওয়ার্ক ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট পেতে হবে। ওয়ার্ক পারমিটের জন্য সকল কার্যক্রম আপনার নিয়োগকর্তা করে থাকবে, আপনাকে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে। আপনার নিয়োগকর্তা অবশ্যই আপনার পক্ষ থেকে একটি আবেদন করেন। সেই সাথে প্রমাণ করেন যে সেই চাকরির জন্য কোন যোগ্য সাইপ্রিয়ট নাগরিক নেই।

ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার পর আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এ আবেদন করার জন্য আপনি আপনার দেশে বা যে দেশে বসবাস করছেন সে দেশে দূতাবাসে যাওয়া প্রয়োজন। আপনার দেশে যদি একটিও দূতাবাস খুঁজে না পান তাহলে তাহলে দেশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে নিকটবর্তী দেশের দূতাবাস ব্যবহার করতে পারেন।

এরপর আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করুন আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো খুঁজে বের করার জন্য। আপনাকে একটি ভ্রমণ ভিসা এবং একটি কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। সময়মতো এই আবেদন পত্রটি জমা দিতে হবে। কারণ ভ্রমণ ভিসা পাওয়া সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঠিকভাবে পূরণ করে জমা দিন এবং প্রতিটি ফি প্রদান করুন।

ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য কয়েক দিন অপেক্ষা করুন। সকল প্রক্রিয়া শেষ হলে তবিই আপনি সম্পূর্ণভাবে সাইপ্রাস যাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। সাইপ্রাসের যাওয়ার পর বাসস্থান পারমিট এর জন্য আবেদন করুন।

সাইপ্রাস ভিসা চেক করার নিয়ম

অনেকেরই ভিসা সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। সেজন্য ভিসা বৈধ না অবৈধ চেক করা প্রয়োজন হয়। ভিসা চেক করার কয়েকটি নিয়ম রয়েছে যার মাধ্যমে চেক করে নিতে পারবেন আপনার ভিসা বৈধ না অবৈধ। আমরা এখানে সাইপ্রাস ভিসা চেক করার নিয়ম সম্পর্কে তুলে ধরব। তাহলে বিষয়টি সম্পর্কে জানুন-

ভিসা চেক করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ওয়েবসাইটে গিয়ে ভিসা চেক করা। সাইপ্রাস ভিসা চেক করা লিংক http://www.moi.gov.cy/moi/moi.nsf/index_gr/index_gr?OpenDocument

এই লিঙ্কে গিয়ে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে এরপর চেক ভিসা নামে একটি অপশন পাবেন সে অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনার ভিসা নাম্বার এবং পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সার্চ দিলে খুব সহজে আপনার ভিসা সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। কিন্তু বিভিন্ন দেশের ইমিগ্রেশন একই রকম হওয়ার কারণে এই প্রসেসটি সব সময় কাজ নাও করতে পারে।

সে জন্য আপনার নিকটস্থ কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে পাসপোর্ট ও ভিসা নাম্বার দিয়ে চেক করলে সকল তথ্য পেয়ে যেতে পারেন।

সাইপ্রাস সর্বনিম্ন বেতন কত

প্রত্যেক দেশেই কর্মচারীদের দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে বেতন প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে সাইপ্রাসও তার ব্যতিক্রম নয়। সাইপ্রাস কর্মীদের দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে বেতন প্রদান করে থাকে। রাত্রে যারা কাজের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করে থাকেন তাদের বেতন সর্বনিম্ন ৭০ থেকে ৯০ হাজার টাকার মত। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বেতন হতে পারে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মত।

কম বেতন হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে যোগ্যতার বা দক্ষতার অভাব। সেজন্য আপনি যদি সাইপ্রাস কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে অবশ্যই দক্ষতা অর্জন করে যেতে হবে। অন্যথায় গিয়ে তেমন লাভবান হবেন না কেননা সেখানে যেতে অনেক খরচ হয়ে থাকে।

সাইপ্রাসের ভিসা সম্পর্কিত কয়েকটি প্রশ্ন এবং উত্তর

প্রশ্নঃ ভিসা ছাড়া সাইপ্রাসের কতদিন থাকা যায়?

উত্তরঃ ভিসা ছাড়া সাইপ্রাসের নব্বই দিন থাকা যায়। আপনি যদি ব্যবসার উদ্দেশ্যে সাইপ্রাসে যান তাহলে ৯০ দিন থাকার জন্য কোন ভিসার প্রয়োজন হবে না। তবে ৯০ দিনের বেশি থাকতে চাইলে একটি রেসিডেন্সি ভিসার প্রয়োজন পড়বে।

প্রশ্নঃ সাইপ্রাসের কোন বিমানবন্দর?

উত্তরঃ সাইপ্রাসের সাধারণত প্রধান বিমানবন্দর রয়েছে তিনটি যেমন- লার্নাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, এর কার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট এবং পাফোস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।

লেখক এর মন্তব্য

যারা তুর্কি সাইপ্রাস বা গ্রীক সাইপ্রাস এ কর্মসংস্থানের জন্য যেতে চাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, আপনারা সমস্ত তথ্য যাচাই করার পর এই দেশগুলোতে যাওয়ার চিন্তা করবেন। এই দেশগুলোতে আগে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যেত এবং আয়ও অনেক ভাল ছিল কিন্তু বর্তমানে তেমন একটা সুবিধা পাওয়া যায় না।

সকল ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় না বিষয়টি এমন নয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা অনেক ভালো হতে পারে। তবে আমার মনে হয় বেতন, কাজের ধরন এবং সুযোগ-সুবিধা সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত করে যাওয়া উচিত। প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনদের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url