সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আপনি কি সরকারিভাবে কানাডার যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আসুন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় এবং স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে হলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়
এ পোস্টটি পড়লে আরো জানতে পারবেন কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়, কানাডায় পড়তে যাওয়ার খরচ কেমন এবং স্টুডেন্ট ভিসা হতে কত সময় লাগে ইত্যাদি।

ভূমিকা

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হচ্ছে কানাডা। কানাডা উত্তর আমেরিকার একটি দেশ। দশটি প্রদেশ এবং তিনটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত এ দেশ। কানাডার তিনদিকে রয়েছে তিনটি মহাসাগর। প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং উত্তর আর্কটিক মহাসাগর। এ মহাসাগরগুলে দেশকে যেন ঘিরে রেখেছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বলা হয় কানাডাকে।


কানাডা যাওয়া প্রত্যেকটি মানুষেরই একটা স্বপ্ন। কেউ কাজের সূত্রে যায় আবার কেউ পড়াশুনা সূত্রে আবার ভ্রমণ প্রিয় মানুষরা যায় ঘুরতে। তবে ইচ্ছা করলে এদের যখন তখন ঘুরতে যাওয়া যায় না। কানাডা যাওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় ভিসার। কানাডা পাওয়ার কয়েকটি উপায়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো সরকারিভাবে কানাডা যাওয়া।

সরকারিভাবে কানাডা গেলে সুযোগ-সুবিধা এবং অগ্রাধিকার একটু বেশি পাওয়া যাবে। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনটি মূলতঃ সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় নিয়ে।

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়

আপনি যদি কানাডা যেতে ইচ্ছুক হন তাহলে সরকারিভাবে যাওয়াই সবচেয়ে ভালো। সরকারিভাবে কানাডা যেতে চাইলে প্রথমে আপনাকে IELTS করতে হবে এবং সর্বনিম্ন 6Score থাকতে হবে। আপনি যদি ভ্রমণের জন্য যেতে চান তাহলে কানাডার সরকারি ইলেকট্রিক ট্রাভেলস অথোরাইজেশন সংগ্রহ করতে হবে।

কাজের জন্য কানাডায় যেতে চাইলে সেখানে কোন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ দেখে আবেদন করে চাকরি নিতে হবে তারপর কানাডা কর্মসংস্থান প্রকল্পে কানাডা ভিসা আবেদনের ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে। এছাড়া কানাডায় বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার জন্য কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।

পড়াশোনার জন্য কেনাডায় যেতে চাইলে স্টাডি পারমিট সংগ্রহ করে যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেখানে আবেদন করতে হবে। এগুলো ছাড়াও পড়াশোনার জন্য স্কলারশিপের সুযোগও রয়েছে

ক্যানাডায় যাওয়ার জন্য কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ অনুসারে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উপায় দেয়া হলো-

এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোগ্রামঃ এই প্রোগ্রামের আওতায় সরকারিভাবে দক্ষতা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মীদের নিয়োগ দেওয়া হয়। অনেক জন চাকরি প্রার্থীর মধ্যে যোগ্যতা দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা যাচাই করে একজন প্রার্থীকে নির্বাচন করা হয়। এখানে আপনি একজন দক্ষ কর্মী হিসেবে নিয়োগ পাবেন।

এই প্রোগ্রামের আওতাধীন থেকে দীর্ঘদিন ধরে কানাডায় অবস্থান করলে বা কর্মরত থাকলে অভিবাসী হওয়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। এ প্রোগ্রামে সরকারি যে তিনটি পলিসি রয়েছে সেগুলো হল-
  • ক্যানাডিয়ান এক্সপেরিয়েন্স ক্লাস
  • ফেডারেল স্কিল ওয়ার্কার প্রোগ্রাম
  • ফেডারেল স্কিল ট্রেড প্রোগ্রাম
প্রাদেশিক মনোনীত প্রোগ্রামঃ কানাডায় বিভিন্ন কোম্পানিতে অনেক সময় কর্মীদের ক্রাইসিস দেখা দেয়। এ প্রোগ্রামের আওতায় কর্মসংস্থান করে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন ব্রোকারেজ কোম্পানি জড়িত থাকে। কোন কোম্পানিতে কর্মীর প্রয়োজন হলে এই কোম্পানিগুলো যোগ্যতা ও দক্ষতা যাচাই করে সেই কোম্পানিগুলোতে কর্মী যোগান দিয়ে থাকে।

ফ্যামিলি ক্লাস স্পন্সরশীপঃ পরিবারের যদি কোন ব্যক্তি ক্যানাডায় অধিবাসী হয় তাহলে আপনার জন্য কানাডা যাওয়ার সরকারিভাবে স্পন্সর আবেদন করতে পারবে। এ প্রোগ্রামকে বলা হয় ফ্যামিলি ক্লাস স্পনসরশীপ।

এলএমআইএ ওয়ার্ক ভিসাঃ LIMA একটি কানাডা সরকারিভাবে নিয়োগ প্রতিষ্ঠান। এ প্রোগ্রামে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে বিভিন্ন পেশায় নিয়োগ দেয়া হয়। এতে আসন সুরক্ষিত করে রাখতে এ প্রোগ্রামের আবেদন করে রাখতে পারেন।

ইনভেস্টমেন্ট ইমিগ্রেশন প্রোগ্রামঃ কানাডায় বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করে আপনি ব্যবসা করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সরকারিভাবে অনুমতি প্রদান করা রয়েছে। ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা থাকলে কানাডায় বিনিয়োগ করে ব্যবসা করার জন্য কানাডা যাওয়ার উপায় অনুসরণ করে ভিসা সংগ্রহ করা যায় সরকারিভাবে।

এগুলো ছাড়াও কানাডা যাওয়ার উপায় মোতাবেক দূতাবাসের মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক ভিসা এবং বিজনেস ভিসা সংগ্রহ করা যায়।

কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে কানাডায় যাওয়ার বিভিন্ন ক্যাটাগরি রয়েছে। একেক জন একেক ক্যাটাগরিতে কানাডায় গিয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসার ধরানো আলাদা। আমরা এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা পাওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করব-

অভিবাসীঃ আপনি যদি কানাডার অভিবাসী হতে চান তাহলে আপনার দ্বারা কানাডার সরকারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রমাণপত্রসহ এন্টি প্রোগ্রামে আবেদন করতে হবে।

ওয়ার্ক ভিসাঃ আপনি যদি কানাডায় কাজের জন্য যেতে চান তাহলে এন্ট্রি প্রোগ্রামের সাথে সংযুক্ত নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মসংস্থান প্রকল্পে যোগ্যতা ও দক্ষতা আবেদন করা লাগবে তার সাথে ওয়ার্ক পারমিট সংগ্রহ করারও প্রয়োজন পড়ে।

ভিজিট ভিসাঃ ভ্রমণের জন্য কানাডায় যেতে চাইলে কানাডার সরকারি ইলেকট্রিক ট্রাভেলস অথোরাইজেশন সংগ্রহ করার পর আবেদন করতে হবে।

স্টুডেন্ট ভিসাঃ স্কলারশিপ বা স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় অনুসারে কানাডার যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে ইচ্ছুক সে বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করতে হবে সেই সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়ে স্টাডি পারমিট সংগ্রহ করে নিতে হবে।

স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা যাওয়ার উপায়

কানাডায় পড়তে যাওয়া অনেকেরই স্বপ্ন থাকে। কানাডায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা প্রয়োজন হয়। তবে পড়াশোনার জন্য গেলে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হয়। স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে কানাডায় যেতে চাইলে কিছু প্রক্রিয়া মানা খুবই প্রয়োজন এই প্রক্রিয়াগুলো মেনে খুব সহজেই কানাডায় পড়তে যাওয়ার সুযোগ পাবেন।

পড়াশোনার জন্য যেতে চাইলে প্রথমে স্টাডি পারমিট সংগ্রহ করার জন্য আবেদন করতে হবে যা আপনার থাকার সময়কালের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা হিসেবে কাজ করবে। পড়াশোনার কোর্স শেষ করতে যদি ছয় মাস বা তার চেয়ে কম লাগে তাহলে স্টাডি পারমিটের প্রয়োজন পড়ে না।

এছাড়াও কানাডায় আসার পূর্বে বিভিন্ন প্রোগ্রামে পড়ার জন্য অনুমোদনের আবেদন সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নিয়ে আসতে হবে তাছাড়া অন্য প্রোগ্রামে পড়তে চাইলে ভিসা অফিসের মাধ্যমে আবেদন করলে কানাডা ছাড়তে হতেও পারে।

কানাডায় পড়তে যাওয়ার খরচ কেমন

বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে কানাডায় যান। কিন্তু কানাডায় পড়তে যাওয়ার আগে অনেকেই খরচের কথা চিন্তা করেন না কিছু টাকা খরচ করে তারা মাঝপথে আটকে যান এবং অনেক সময় টাকা যোগাড় করতে না কানাডায় আর পড়তে যাওয়ার সুযোগ হয় না। আমাদের এই প্রতিবেদনটি মূলতঃ কানাডায় পড়তে যাওয়ায় কেমন খরচ হবে সে ধারণা দেওয়া। তাহলে চলুন জেনে নেই-

পাসপোর্ট তৈরি করাঃ কানাডায় পড়তে যাওয়ার প্রাথমিক ধাপ হিসাবে যে বিষয়টি আসে সেটি হল পাসপোর্ট তৈরি করা। বাংলাদেশী পাসপোর্ট বানানো প্রথমে দরকার পড়ে। এ পাসপোর্ট বানাতে গেলে মোটামুটি পরিমাণ টাকা খরচ হয় যেমন ৫ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর জন্য সাধারণ ফি নেয়া হয় ৪০২৫ টাকা, জরুরী ফি ৬৩২৫, অত্যন্ত জরুরী ৮৬২৫ টাকা। এছাড়া পাসপোর্ট এর মেয়াদ বৃদ্ধি করলে পাসপোর্ট ফি বেড়ে যাবে।

আইইএলটিএস প্রস্তুতিঃ কানাডায় পড়তে আসার পূর্বে আইইএলটিএস প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে হবে। যাদের ইংরেজিতে দক্ষতা রয়েছে তাদের এক্ষেত্রে খরচ করার প্রয়োজন হয় না। আর যাদের দক্ষতা কম রয়েছে তারা এই প্রস্তুতির জন্য কোচিং করতে পারেন। কোচিং বাবদ কিছু পরিমাণ অর্থ খরচ হবে।আইইএলটিএস প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে হবে কারণ ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে গেলে আইইএলটিএস স্কোর কমপক্ষে ছয় থেকে সাড়ে সাত হতে হবে।

আইইএলটিএস পরীক্ষা ফিঃ কানাডায় পড়তে আসলে আইইএলটিএস পরীক্ষা ফি বাবদ বাংলাদেশী টাকায় ২০ হাজার টাকা খরচ হবে। ডলারের তারতমের কারণে এই খরচ কিছুটা কম বেশি হতে পারে।

কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনঃ কানাডায় ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে এর আবেদন ফি বাবদ খরচ হবে প্রায় ৪০ হাজার টাকার মত। তবে ভর্তি আবেদন করার পূর্বে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জেনে ভালো বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করায় উচিত।

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সঃ কানাডায় পড়তে যাওয়ার জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের দরকার হয় সেজন্য সোনালী ব্যাংক বা বাংলাদেশ ব্যাংকে ৫০০ টাকার চালান জমা দিতে হয়।

সার্টিফিকেট ট্রান্সকিপ্ট ও কুরিয়ার খরচঃ সার্টিফিকেট ও ট্রান্সকিপ্ট তুলতে এবং ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠাতে খরচ হয় চার হাজার টাকার মতো।

ট্যাক্স ফাইলঃ ১৮ বছর বয়স হলে কানাডায় ভর্তি হওয়ার আবেদনের জন্য ট্যাক্স ফাইল জমা দিতে হয়। ট্যাক্সফাইল জমা দিতে পাঁচ হাজার টাকা খরচ হয়।

অন্যান্যঃ এগুলো বাদে আরো অন্যান্য বিষয়ে খরচ হয় যেমন নোটারি ও অ্যাসেট ভ্যালুয়েশন খরচ, বায়োমেট্রিক, ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফি, মেডিকেল ফি, বিমান ভাড়া, টিউশন ফি, কেনাকাটা এবং প্রথম কয়েক মাসের খরচ। এগুলো বাবদ খরচ হবে প্রায় সাত থেকে আট লক্ষ টাকা। এছাড়া যারা সেল ফানডে পড়তে যাবেন তাদের জন্য খরচ আরো বেশি দাঁড়াবে। কানাডায় পড়তে আসার পূর্বে এ খরচগুলো সম্পর্কে ধারণা নিয়ে গেলে কোনরকম সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না।

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসা হতে সর্বোচ্চ কত সময় লাগে

যারা কানাডায় পড়তে যাওয়ার ইচ্ছুক থাকেন তাদের অনেকেরই প্রশ্ন থাকে স্টুডেন্ট ভিসা হতে সর্বোচ্চ কত সময় লাগে। কানাডা যাওয়ার ভিসা পাওয়ার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদনের সময় সঠিক কাগজপত্র জমা দিতে হবে। আবেদন করার পর ভিসা প্রক্রিয়া শুরু হবে। এ প্রক্রিয়া শেষ হতে ৪ থেকে ৭ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে কিছু কিছু সময় এর প্রক্রিয়ার শেষ করতে সময়সীমার পরিবর্তন হতে পারে এবং এটি অনিশ্চিত হয়েও যেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৭ সপ্তাহের মধ্যে ভিসার প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ হয়ে যায়।

লেখক এর মন্তব্য

বর্তমানে অনেকে কাজের সূত্রে, কেউ পড়াশুনা করার জন্য আবার কেউ ভ্রমণ করার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। যেকোন দেশেই যেতে চান না কেন আপনাকে কিছু নিয়ম কানুন মেনেই সে দেশে যেতে হবে। কারণ প্রত্যেক দেশেরই ভিন্ন ভিন্ন কিছু নিয়ম আছে। তাই যে দেশে যেতে চান সে দেশের সকল নিয়ম কানুন ও যাওয়ার প্রসেস জেনে যাওয়াই উত্তম।

ঠিক তেমনই কানাডায় যাওয়ার জন্য যে সকল নিয়ম কানুন বা ফরমালিটি আছে তা সম্পন্ন করেই আপনাকে যেতে হবে। তা না হলে আপনাকে বেশ কিছু বিড়ম্বনায় পড়তে হতে পারে। প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের এবং পরিবারের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url