জবা ফুলের ব্যবহারবিধি ও ১৬ টি উপকারিতা - জবা ফুলের রস খেলে কি হয়

প্রিয় পাঠক, আপনি কি জবা ফুলের ব্যবহারবিধি এবং উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে এই পোস্টটি আপনার উপকারে আসবে। আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জবা ফুলের ব্যবহারবিধি এবং উপকারিতা ও জবা ফুল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
জবা ফুলের ব্যবহার বিধি
এটি পড়লে আরো জানতে পারবেন চুলের জন্য জবা ফুলের ব্যবহার, চুলের যত্নে জবা ফুলের উপকারিতা এবং জবা ফুলের অপকারিতা ইত্যাদি।

ভূমিকা

আমাদের সকলের অতি পরিচিত ফুল হচ্ছে জবা। এই ফুলটি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমন- লাল, হলুদ, সাদা ও গোলাপি। জবা একটি ফুল হলেও এটি চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক উপকারী। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে সকল উদ্ভিদের বা ফুলের প্রয়োজন হয় সেগুলোর মধ্যে জবা অন্যতম। এই জবা ফুল দ্বারা মানব শরীরে অনেক উন্নতি সাধিত হয়।


সে জন্যই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে জবা ফুলকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। জবা ফুলের গাছটি ছোট আকৃতির হয়ে থাকে লম্বায় এটি ৫ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত হয়। এই ফুলটি হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন পূজা অর্চনায় প্রয়োজন হয়। এমনকি এই ফুল ছাড়া তাদের পূজা সম্পূর্ণ হয় না। এই ফুলটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি এর উপকারিতাও রয়েছে অনেক।

প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন এই ফুল ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আজ আমরা এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে জবা ফুলের গুনাগুণ সম্পূর্ণরূপে আলোচনা করব সেজন্য শেষ পর্যন্ত সাথে থাকুন। জবা ফুলের উপকারিতা। সকলের পছন্দের এই ফুলটিতে রয়েছে প্রাকৃতিক ভেষজ গুনাগুণ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

জবা ফুলের ব্যবহারবিধি ও উপকারিতা 

এই ফুলের উপকারিতা জানলে আপনি নিজেও অবাক হবেন। আপনি যদি এই ফুলের উপকারিতা জেনে না থাকেন তাহলে অবশ্যই জেনে নিন-

ঋতুস্রাবের সমস্যাঃ ঋতুস্রাবের সমস্যা প্রায় মহিলাদের মধ্যে দেখা যায়। এ সমস্ত রোগের কারণে অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে ভোগেন। এ ধরনের সমস্যা দূর করতে হলে পঞ্চমুখী জবা ফুলের কুঁড়ির সাথে সামান্য পরিমাণ দারচিনি একসাথে বেটে নিয়ে এক গ্লাস জলের সাথে মিশিয়ে কুসুম কুসুম গরম করে খেতে হবে।

চুলের যত্নেঃ চুলের যত্নে জবা ফুলের কার্যকারিতা রয়েছে অনেক। যারা স্বাস্থ্যজ্জ্বল, লম্বা এবং ঘন চুল পেতে চান তাদের জন্য জবা ফুল অতি প্রয়োজনীয়। কারণ জবা ফুল ব্যবহার করলে চুল লম্বা ঘন এবং স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়ে উঠবে। এছাড়া এটি ব্যবহারের ফলে মাথার ত্বক ভালো থাকবে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ জবা ফুলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। রক্তচাপ কমানোর ক্ষেত্রে এটি ক্লিনিক্যালি প্রমাণিত হয়েছে।

ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করেঃ ক্ষত নিরাময় করতে জবা ফুলের নির্যাস অত্যন্ত কার্যকরী। ক্ষতস্থানে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ রোধ করতে সাহায্য করে জবা ফুল। ক্ষতস্থানে ফুলের নির্যাস লাগালে খুবই ভালো উপকার পাওয়া যায়।

স্থুলতা প্রতিরোধ করেঃ জবা ফুলে থাকা বিভিন্ন ধরনের উপাদান ফ্রী রেডিক্যাল কমাতে সাহায্য করে। এটি অক্সিডেটিভ কমায় এবং স্থুলতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

ফাঙ্গাসজনিত সমস্যায়ঃ ফাঙ্গাসজনিত সমস্যায় জবা ফুল অতি কার্যকরী। এটি ফাঙ্গাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং ফাঙ্গাসজনিত সকল সমস্যা দূর সাহায্য করে।

হাতের চামড়া উঠা রোধ করেঃ অনেক সময় আমাদের হাতে চামড়া নানা কারণে উঠে যায়। এ জবা ফুল তা রোধ করতে সাহায্য করে। হাতের তালুতে জবা ফুল ভালো করে মেখে নিন। এটি ভালোভাবে হাতে ঘষে মাখতে হবে। এভাবে দিনে দুই থেকে তিনবার মাখলে হাতের চামড়া উঠা কমে যাবে।

মূত্রনালী সংক্রমণ দূর করেঃ জবা ফুলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান যা মূত্রনালীর ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে, ফলে মূত্রনালী ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে রক্ষা পায়। জবা ফুলে থাকা ফ্ল্যাবনয়েড ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে বাধা তৈরি করে।

ব্যাথা দূর করেঃ জবা ফুল শরীরের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। জবা ফুলের পাঁচটি থেকে ছয়টি পাপড়ি সাথে জবা পাতা পানিতে মিশিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে তারপরে পানি ঠান্ডা হলে পান করতে হবে। কয়েকদিন এভাবে জবা ফুল মেশানো পানি পান করলে শরীরের ব্যথা ক্রমশ কমে যাবে।

বলিরেখা দূর করেঃ জবা ফুল ব্যবহারে ত্বকের অনেক উপকার হয়। এটি মুখের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে সেজন্য জবা ফুলের পাপড়ি রোদে শুকিয়ে দুধ বা কমলার রসের সাথে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে মুখের বলিরেখা দূর হয়ে যাবে এবং ত্বকের সৌন্দর্য দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাবে।

টক্সিন দূর করেঃ কয়েকটি জবা ফুলের পাপড়ি পেস্ট করে তার সাথে চালের গুড়া মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতিকারক টক্সিন দূর হয়ে যাবে। এটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এভাবে ব্যবহারের ফলে ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে যাবে।

চুলের সমস্যায়ঃ জবা ফুল এবং কারি পাতা নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে তারপর এই তেল ঠান্ডা করে ব্যবহার করলে চুলের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এই তেলটি নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল পড়া কমে যায় এবং নতুন চুল গজাবে ও ঘন হবে।

চুলের আগা ফেটে যাওয়া রোধ করেঃ অনেকের চুল বড় হতে না হতেই আগা ফেটে যায়। ফলে চুলের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। জবা ফুলের চুলে ব্যবহার করলে আগা ফেটে যাওয়া রোধ হবে।

রক্তশূন্যতা দূর করেঃ জবা ফুল রক্তশূন্যতা দূর করে থাকে কারণ জবা ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। যারা দীর্ঘদিন রক্ত স্বল্পতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত জবা ফুল খেতে পারেন। তাহলে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হবে এবং রক্তশূন্যতা দূর হয়ে যাবে।

লিভারের কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ জবা ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি লিভারের কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে সুস্থ্য ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে ।

কিডনি ভালো রাখেঃ জবা ফুল কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি কিডনিতে পাথর হলে সেই পাথর অপসারণ করতে খুবই কার্যকরী। এছাড়াও এটি ব্যবহারে কিডনির অন্যান্য সমস্যা দূর হয়ে যায় ফলে কিডনি ভালো থাকে।

জবা ফুলের রস খেলে কি হয়

জবা ফুলে যেমন রয়েছে অনেক উপকারিতা তেমনি জবা ফুলের রসও শরীরের জন্য অনেক উপকারী। জবা ফুলের রস খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে ফলে রক্তস্বল্পতা দূর হয়ে যায় কারণ জবা ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। জবা ফুলের রস মেয়েদের মাসিকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।


যাদের অনিয়মিত মাসিক তারা মাসিক চলাকালীন সময়ে জবা ফুলের রস খেলে এটি নিয়মিত হয়ে যাবে। জবা ফুলের রস খেলে ত্বকের তারুণ্য বজায় থাকে, কিডনি ও পিতথলির পাথর অপসারণ করে, শরীরের ওজন বাড়তে দেয় না এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এগুলো ছাড়াও জবা ফুলে রয়েছে আরও অনেক উপকারিতা

এটি স্বাস্থ্যের যেমন উপকার বয়ে আনে তেমনি ত্বক ও চুলের জন্য অনেক উপকারী। মুখের ত্বক ভালো রাখতে ব্যবহার করতে পারেন। চুল লম্বা বা ঘন করতে চাইলে নিয়মিত জবা ফুলের রস চুলের গোড়ায় মাখতে পারেন। জবা ফুলের রস খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রোগের সমাধান হয়ে থাকে।

জবা ফুল খাওয়ার নিয়ম

জবা ফুল কিভাবে খেলে আমরা সঠিক উপকারিতা পাব সে বিষয়ে জানা আমাদের অত্যন্ত প্রয়োজন। কেননা এটি খাওয়ার একটি নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। জবা ফুল খাওয়ার জন্য প্রথমে একটি পরিষ্কার পাত্র নিতে হবে এবং কয়েকটি জবা ফুল ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে সে পাত্রে দিতে হবে। সেখানে কিছু পরিমাণ পানি যোগ করতে হবে।

এরপর সেই পানি এবং জবা ফুল একসাথে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে। পানির রং পরিবর্তন হলে সেটি নামিয়ে ঠান্ডা করে ছেকে নিয়ে দিনে দুইবার এক চা চামচ করে খেতে হবে।

চুলের যত্নে জবা।ফুলের উপকারিতা

চুলের জন্য জবা ফুল যেমন উপকারী জবা ফুলের পাতাও তেমন উপকারী। জবা ফুল এবং পাতা কিভাবে চুলের উপকার করে তা নিয়ে আমরা আলোচনা করব। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চুলের জন্য জবা ফুলের উপকারিতা-

চুল পড়া কমায়ঃ জবা ফুল চুল পড়া কমিয়ে চুল ঘন করতে সাহায্য করে। চুল পড়া কমানোর জন্য জবার হেয়ার প্যাক বা তেল ব্যবহার করলে ভালো কাজ দেয়।

খুশকি দূর করেঃ খুশকি দূর করতে জবা ফুল অত্যন্ত কার্যকরী। জবা ফুলের রস নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার খুশকি দূর হয়ে যাবে করলে ।

পুষ্টির জোগান দেয়ঃ জবা ফুলে এমিনো এসিডে পরিপূর্ণ। এটি চুলের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং চুলের গোড়া মজবুত করে সেই সাথে চুলের জেল্লা সম্পন্ন ভাবে ধরে রাখে।

চুলের জন্য জবা ফুলের ব্যবহার

চুল ভালো করতে হলে চুলে জবা ফুল ব্যবহার অত্যাবশ্যক। তবে এর ব্যবহারের সঠিক নিয়মে জানাও অতি প্রয়োজন। কারণ ব্যবহারের নিয়ম না জানলে উপকারিতা ভালোভাবে পাওয়া সম্ভব নয়। তাহলে চলুন আমরা চুলের জন্য জবা ফুলের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নেই-
  • চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি বা ঘন করার জন্য নারিকেল তেলের সঙ্গে জবা ফুল পেস্ট করে মিশিয়ে নিন। তারপর সেটি চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগাতে হবে। তারপর এক ঘন্টা রেখে চুল ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
  • চুলের রক্ষতা দূর করতে হলে জবা ফুলের পাপড়ি রোদে শুকিয়ে নিন তারপর সেটি কাঠবাদাম তেলের মধ্যে ডুবিয়ে রেখে দিন। তারপর সেই তেলটি ১৫ দিন পর্যন্ত রোদে দুই থেকে তিন ঘন্টা রেখে দিন। এরপর এই তেল গোসলের আধা ঘন্টা আগে চুলের গোড়ায় মেখে নিন তারপর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ব্যবহার করলে রুক্ষ চুল ধীরে ধীরে কোমল হয়ে উঠবে।
  • খুশকি সমস্যা দূর করতে হলে তিলের তেলের সাথে জবা ফুলের পাপড়ির পেস্ট ভালোভাবে মিশিয়ে নিন এবং গোসলের আধা ঘন্টা আগে মাথায় মাখুন। তারপর এটি শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • চুল পড়া কমাতে এলোভেরার সাথে জবা ফুলের পাপড়ি ব্যবহার করতে হবে। এলোভেরা জেল এর সাথে এটি ব্যবহার করলে চুল পড়া ধীরে ধীরে কমে যাবে।
  • বিভিন্ন কারণে অনেকের অসময়ে চুল পেকে যায়। চুলের এই অকালপক্কতা রোধ করতে জবা ফুলের পাপড়ি পানির সাথে ফুটিয়ে নিতে হবে। সেই পানির রং লালচে হয়ে গেলে সেটি চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে তারপর ঠান্ডা করে বোতলে ভরে স্প্রে করে এটি ব্যবহার করতে হবে।

জবা ফুলের অপকারিতা

জবা ফুলের অনেক উপকারিতা রয়েছে সেজন্য দৈনন্দিন জীবনে এটির অনেক ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে কিছু ব্যক্তির বা কিছু রোগের ক্ষেত্রে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাহলে চলুন কি কি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যায়-
  • যাদের নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে তারা জবা ফুল সেবন করা থেকে বিরত থাকবেন। নিম্ন রক্তচাপের ক্ষেত্রে এ ফুল ব্যবহারে ক্ষতিকারক প্রভাব পড়তে পারে।
  • জবা ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যালুমিনিয়াম যা কিডনি রোগীদের জন্য বিপদজনক হতে পারে। জবা ফুল অতিরিক্ত ব্যবহারে কিডনি রোগীদের সমস্যা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • জবা ফুল ব্যবহারের ফলে অনেকের এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাদের এলার্জির সমস্যা আছে অথবা জবা ফুল ব্যবহারে এলার্জি দেখা দিয়েছে তাদের এটি ব্যবহারে বিরত থাকতে হবে।

লেখকের শেষ কথা

জবা ফুলের উপকারিতা আমরা অনেকেই জানি না। সে কারণে আমরা তেমনভাবে এটি ব্যবহারও করতে পারি না। আমার আর্টিকেল এর মাধ্যমে জবা ফুলের উপকারিতা এবং ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আশাকরি কিছুটা ধারণা পেয়েছেন। আপনি যদি এই উপকারগুলো পেতে চান তাহলে ব্যবহারবিধি মেনে জবা ফুল ব্যবহার করতে পারেন।

প্রিয় পাঠক, আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url