তিসির তেল খাওয়ার নিয়ম ও ৯টি উপকারিত -চুলের যত্নে তিসির তেল জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, তিসির তেল খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে সাহায্য করবে। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে তিসির তেল খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা এবং তিসির তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণার দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে চাইলে সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
তিসির তেল খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা আরো জানতে পারবেন চুলের যত্নে তিসির তেল, ত্বকের যত্নে তিসির তেল এবং এই তেলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি।

ভূমিকা

তিসি হচ্ছে এককার গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। শস্য বীজ থেকে উৎপাদন করা হয় এই তিসি বীজ। আর এই তিসি বীজ থেকে তৈরি হয় তিসির তেল। এই তেলে রয়েছে নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা। সেজন্য প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ এই তেলের ব্যবহার করে আসছে। যাদের এই তেলের স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে ধারণা আছে বর্তমান সময়ে তারা এই তেল ব্যবহার করেন।


তিসির তেলে রয়েছে মাছের তেলের মত পুষ্টিগুণ। যারা মাছের তেল খেতে পছন্দ করেন না তাদের জন্য বিকল্প হিসেবে তিসির তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। অতীতে ইউরোপের দেশগুলোতে এর ব্যবহার ছিল অনেক বর্তমানে এই তেলের ব্যবহার দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই তেলের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জানার কারণে দিন দিন এই তেলের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এই তেলের যেমন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে তেমনি রয়েছে এর সৌন্দর্য বৃদ্ধির গুনাগুণ। এই তেল ব্যবহারের ফলে ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। এই তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা আমাদের শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে।

তিসির তেলের উপকারিতা

তিসির তেলে রয়েছে নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা। এটি নিয়মিত ব্যবহার করলে শরীর হয়ে উঠবে সুস্থ ও সবল। এ তেলের ব্যবহারে শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু দূর হয়ে যায় এবং রক্ষা পাওয়া যায় ক্ষতিকর জীবাণু এবং বিভিন্ন ধরনের জটিল এবং কঠিন রোগ থেকে। আপনি যদি এ তেলের উপকারিতা না জানেন তাহলে জেনে নিন এর উপকারিতাগুলো-

ওজন কমাতেঃ ওজন কমাতে তিসির তেলে রয়েছে অনন্য ক্ষমতা। এই তেল কোলন সিস্টেমকে উন্নত করে হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যার ফলে যেকোনো ধরনের খাবার সহজে হজম হয়ে যায় এবং শরীরের অতিরিক্ত ওজনও বৃদ্ধি পায় না।

পেটের সমস্যায়ঃ অনেকেই আছেন যারা মাঝে মাঝে পেটের সমস্যায় ভোগেন বা ঘন ঘন ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দেয়। এ সমস্যা দূর করার জন্য তিসির তেল খুবই কার্যকরী। কারণ এই তেল মেটাবলিজম সিস্টেমকে উন্নত করতে সহায়তা করে এবং পেটের সমস্যা কমায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধেঃ স্বাস্থ্যকর খাবার এবং প্রাকৃতিক দূষণের কারণে বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষের ক্যান্সার হচ্ছে। তিসির তেল ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে শরীরকে ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম করে গড়ে তোলে। মেয়েদের ব্রেস্ট ক্যান্সারের সমস্যা সমাধান হয় এই তেল ব্যবহারে।

হার্টের ঝুঁকি কমাতেঃ অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হার্টের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এই তেল ব্যবহারের ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হাটের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়।

সোগেনস কমায়ঃ এ রোগ সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই বা অনেকেই এই রোগকে চেনে না। এ রোগের লক্ষণগুলো হল চোখের কোনা লাল হয়ে যাওয়া এবং মুখ শুকিয়ে যাওয়া। বেশিরভাগ সময় তৃষ্ণার্ত ভাব থাকা। এ রোগ হলে মুখ শুকিয়ে অনেক সময় মাড়ির জন্য ক্ষতিক হয়ে দাড়ায়। অধিকাংশ মানুষের মধ্যে এ সমস্যা দেখা দেয়। নিয়মিত তিসির তেল ব্যবহার করলে এ সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যাবে।

ত্বক ও চুলের যত্নেঃ তিসির তেল শুধুমাত্র স্বাস্থ্য উপকারী নয় বরং এটি ত্বক এবং চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এ তেল ব্যবহারের ফলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের উপকার লক্ষ্য করা যায়। চুলের যত্নেও তিসির তেলের ভূমিকা অতুলনীয়। চুল ঘন লম্বা এবং স্বাস্থ্যজ্জল করতে এ তেল খুবই কার্যকরী

কোষ্ঠকাঠিন্যঃ বর্তমানে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগা মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। এই সমস্যা মানুষের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করে। দীর্ঘদিন ধরে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে এটি ধীরে ধীরে কোলন অসুস্থ করে দিবে। তিশির তেল নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যাবে এবং কোলন সুস্থ থাকবে।

শিশুর মেধাবিকাশেঃ তিসির তেল শিশুর মেধাবিকাশ বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত ভূমিকা পালন করে। শিশুকে নিয়মিত এই তেল পরিমাণমতো খাওয়ালে মেধা গঠনে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী তিশির তেল। এই তেলের মধ্যে রয়েছে দ্রবণীয় এবং অদ্রবনীয় ফাইবার যা রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ব্লাড সুগারের রোগীরা নিশ্চিন্তে এই তেল ব্যবহার করতে পারেন।

তিসির তেল খাওয়ার নিয়ম

তিশির তেল অত্যন্ত উপকারী একটি তেল। এই তেলের সম্পূর্ণ উপকারিতা পাওয়ার জন্য খাওয়ার নিয়ম অবশ্যই জানতে হব। তাহলে চলুন তিসির তেল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই -
  • তিসির তেল সরাসরি খাওয়া যায়। সরাসরি এ তেল খেলে এর গুনাগুণ ভালোভাবে পাওয়া যায।
  • এই তেল বিভিন্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়। যে কোন খাবারের সাথে এক চামচ মিশিয়ে এ তেল খেলে ভালো উপকারিতা পাওয়া যায়।
  • বাচ্চাদের জন্য তিসির তেল অত্যন্ত উপকারী। শিশুকাল থেকে এ তেল খাওয়ানোর অভ্যাস করলে বাচ্চাদের মেধা বিকাশ সম্পূর্ণভাবে হয়ে থাকে।
  • ৬ মাস বয়স পর্যন্ত তিসির তেল বাচ্চাদের খাওয়ানো উচিত নয়। ছয় মাসের পর থেকে অল্প অল্প করে এই তেল খাওয়ানোর অভ্যাস তৈরি করতে হবে।
  • বয়স এক বছরের বেশি সেসব বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এক চামচ করে তিসির তেল খাওয়ানো যাবে। এতে ভালো উপকারিতা পাওয়া যাবে।
  • তিশির তেল রান্নায় ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ এ তেল দিয়ে রান্না করা যায় না। এই তেল দিয়ে রান্না করলে এর উপকারিতা ও গুনাগুণ সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়।

তিসির তেল বানানোর নিয়ম

তিসির তেল আমাদের শরীরের সুস্থতার পাশাপাশি ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী। কারণ এ তেলে রয়েছে প্রোটিন, ওমেগা থ্রি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের চুল পড়া রোধে। গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চুলের জন্য বাজারে যে তেলগুলো পাওয়া যায় সেই তেল সম্পূর্ণ খাঁটি না কারণ এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল।


সেজন্য আমরা বাড়িতেই তৈরি নিতে পারি পুষ্টিকর এই তিসির তেল। আপনি যদি তিসির তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই জেনে নিন এ তেল বানানোর নিয়মগুলো-

তেল বানানোর প্রথম ধাপ হিসাবে যা করতে হবে সেটি হল তিশিবীজ ব্লেন্ডারের মাধ্যমে ভালোভাবে গুঁড়ো করে নিতে হবে। তারপর একটি পরিষ্কার পাত্রে এক কাপ পরিমাণ নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল নিতে হবে। তার মধ্যে নিয়ে নিতে হবে চার চামচ তিসির গুঁড়া। তারপরে পাত্রটি চুলায় বসিয়ে মিডিয়াম আছে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট রাখতে হবে।

এই মিশ্রণটিকে অবশ্যই ভালোভাবে নাড়তে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত তিসির বীজ থেকে গাড়ো পদার্থ বের না হয়। এই তেলটি ঘন এবং গাঢ় হয়ে আসলে চুলাটি বন্ধ করে দিতে হবে। তারপর এটিকে ঠান্ডা করার জন্য রেখে দিতে হবে। ঠান্ডা করা হয়ে গেলে থাকুনের মাধ্যমে তেলগুলোকে ভালোভাবে থেকে নিতে হবে।

এই তেলকে আরো কার্যকরী করে তোলার জন্য দুই থেকে তিনটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ভেতরের লিকুইডের সাথে ভালোভাবে মিশাতে হব। তাহলে এর গুনাগুণ দ্বিগুণ হবে। এভাবে তৈরি করতে হয় তিশির তেল।

চুলের যত্নে তিসির তেল

তিসির তেলের সবচেয়ে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায় চুলে। এই তেল ব্যবহারে চুল ঘন এবং স্বাস্থ্য উজ্জ্বল দেখাবে। তাহলে চলুন চুলের যত তেলের গুনাগুণ জেনে নেই-
  • তিশির তেল ব্যবহারে চুলকে ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে
  • এ তেল ব্যবহারের ফলে চুলের খুশকি খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে
  • চুলকে ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে তিসির তেল
  • নিয়মিত তিসির তেল ব্যবহার করলে চুল ঝলমলে এবং উজ্জ্বল হয়ে ওঠে
  • এই তেল প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে থাকে
  • এ তেল চুলের গোড়ায় দিয়ে ভালোভাবে মেসেজ করলে চুলের গোড়া শক্ত ও মজবুত হয়ে যায়
  • তিসির তেল ব্যবহারের ফলে চুল ঘন হয় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে
  • অনেক সময় ভিটামিনের অভাবে চুল পড়তে থাকে এ তেল ব্যবহার করলে চুল পড়া কমে যায়
  • এ তেল ব্যবহারের ফলে মাথার ত্বক ভালো থাকে ও সুস্থ থাকে

ত্বকের যত্নে তিসির তেল

চুলের যত্নের পাশাপাশি এই তেল ত্বকের নানা ধরনের উপকার করে। রূপচর্চায় বিভিন্নভাবে এই তেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই তেল ব্যবহারের ফলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে ত্বককে সুন্দর ও মসৃণ করে তুলে। তিসির তেল ব্যবহারে ত্বকের যে উপকারিতা হয় সেগুলো হল-
  • বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে ত্বকের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা দেখা দেয়। এই তেল ব্যবহার করলে ত্বকের বলিরেখা ধীরে ধীরে কমে যায়।
  • এ তেল প্রাকৃতিক মশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে থাকে। কারণ এতে রয়েছে এ্যান্টিফ্লেমেটরি উপাদান যা শুষ্ক ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে
  • তিসির তেল ত্বকের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ এবং ফুলা ভাব কমিয়ে ত্বককে সুস্থ রাখে।
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ত্বককে ফর্সা এবং লাবণ্যময় করে তুলে এই তেল।
  • মুখের বিভিন্ন ধরনের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
  • রোদে পড়লে মুখের ক্ষতি হয় এবং দাগ পড়ে যায় এতে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে তিসির তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • মুখের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হয় নিয়মিত এ তেল ব্যবহার করলে ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়।
  • ত্বকের সুস্থতা নির্ভর করে ত্বকের ভিতরে থাকা টিসুগুলো। ত্বকে টিস্যুর পানি শূন্যতা দূর করে এবং মশ্চারাইজ করে এ তেল। ফলে টিস্যুগুলোর মধ্যে একটা স্বাভাবিক ভারসাম্য বজায় থাকে।
  • ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে তিসির তেলের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বিশেষ করে এটি শুষ্ক ত্বকের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। কারণ তিসির তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এসেন্সিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড।
  • তিসির তেল ত্বকের এলার্জি এবং র‌্যাস দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী। এই তেলে রয়েছে এ্যান্টিফ্লেমেটরি উপাদান যা ত্বকের জ্বালাপোড়া এবং লাল হয়ে যাওয়া দূর করে।
  • এ তেল যেমন ত্বকে মাখা যায় তেমনি পুরা শরীরে এটি ব্যবহার করা যায়।

তিসির তেলের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া

তিসির তেলের অনেক উপকারিতা রয়েছে তেমনি অতিরিক্ত পরিমাণ খেলে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হতে পারে। যেমন-
  • অতিরিক্ত তিসির তেল খেলে পেটের সমস্যা তৈরি হতে পারে যেমন- বদ হজম, এসিডিটি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি।
  • তিসির তেল ওজন কমাতে সাহায্য করে কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়ার পরে অধিক পরিমাণ ওজন কমে শরীরকে দুর্বল করে দিতে পারে।
  • শিশুদের মেধাবিকাশে এই তেল ভালো কিন্তু পরিমাণ মতো খাওয়াতে হবে অতিরিক্ত পরিমাণ খাওয়ালে তা ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণ তেল খেলে ডায়রিয়ার মত সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
  • সেজন্য তিসির তেল নিয়মিত এবং পরিমাণমত খাবেন অতিরিক্ত ফল লাভের আশায় বেশি খাওয়া যাবে না তাহলে শরীরে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি হতে পারে।

শেষ কথা

এই তেলে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। তখনই এর উপকারিতা পাবেন যখন এটি নিয়ম মেনে খাবেন। এই তেল রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয় না বিধায় এ তেল দিয়ে রান্না করা থেকে বিরত থাকবেন। সেজন্য এই তেল নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে খাবেন তাহলে এর পুরোপুরি উপকার আশা করছি পেয়ে যাবেন।

প্রিয় পাঠক, আপনার যদি এই আর্টিকেলটি ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার এবং পরিবারের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url