সামুদ্রিক মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ জেনে নিন

সম্মানিত পাঠক, আপনি কি সামুদ্রিক মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে চলুন আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে সামুদ্রিক মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং সামুদ্রিক মাছের তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে চাইলেসম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সামুদ্রিক মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
এই আর্টিকেলটি পড়লে আরো জানতে পারবেন সামুদ্রিক মাছের পাইকারি বাজার, সামুদ্রিক মাছের ব্যবসা এবং সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার অপকারিতা ইত্যাদি।

ভূমিকা

আমরা বাঙালি তাই মাছ আমাদের সবার পছন্দের। সেজন্য আমাদের মাছে ভাতে বাঙালি বলা হয়। খুব কম সংখ্যাক মানুষ আছে যারা মাছ পছন্দ করেন না বা খান না। আমরা সবাই মাছ খুব পছন্দ করি। সেটা যদি হয় আবার সামুদ্রিক মাছ। সামুদ্রিক মাছের রয়েছে যেমন স্বাদ তেমনি রয়েছে পুষ্টিগুণ। সামুদ্রিক মাছ খেতে প্রায় সকল মানুষ পছন্দ করে।


সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার ফলে শরীরে নানা ধরনের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। সামুদ্রিক মাছে রয়েছে নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা যেগুলো শরীরের মধ্যে তৈরি হওয়া বিভিন্ন সমস্যা দূর করে থাকে। সামুদ্রিক মাছের আছে ওমেগা থ্রী ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি।

এই উপাদানগুলো থাকার কারণে নিয়মিত সামুদ্রিক মাছ খেলে মুক্তি পাওয়া যায় জটিল এবং কঠিন রোগ থেকে। এছাড়াও শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সামুদ্রিক মাছের কোন তুলনা নেই।

সামুদ্রিক মাছের উপকারিতা

সামুদ্রিক মাছ খেতে খুব সুস্বাদু। পুকুর বা নদীর মাছের তুলনায় সামুদ্রিক মাছের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি রয়েছে। যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সামুদ্রিক মাছের যেগুলো উপকারিতা আছে সেগুলো জেনে নিন-
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতেঃ চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সামুদ্রিক মাছ খুবই উপকারী। সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা চোখের রেটিনার জন্য খুবই ভালো। এছাড়াও অন্যান্য যে সকল উপাদান রয়েছে সেগুলো দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

হার্ট সুস্থ রাখেঃ ওমেগা থ্রী ফ্যাটি অ্যাসিড সামুদ্রিক মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে যা হার্ট সুস্থ রাখতে সহায়তা করে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ সামুদ্রিক মাছ উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। অন্যান্য মাছের তুলনায় সামুদ্রিক মাছে ক্যালরির পরিমাণ অনেক কম রয়েছে সে কারণে সামুদ্রিক মাছ শারীরিক সুস্থতার জন্য খুবই ভালো।

শিশুদের স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধিতেঃ অনেক শিশুদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল থাকে। সেসব বাচ্চাদের যদি নিয়মিত সামুদ্রিক মাছ খাওয়ানো হয় তাহলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং শক্তিশালী হবে। এছাড়াও শিশুদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশে মাছ যথেষ্ট উপকারী।

কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ সামুদ্রিক মাছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি রয়েছে যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। আবার ক্ষতিকর কোলেস্টেরল শরীর থেকে দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকলে হার্টের রোগী এবং ডায়াবেটিসের রোগীর জন্য অত্যন্ত ভালো। সেজন্য এসব রোগীরা পরিমাণ মতো সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য সামুদ্রিক মাছ অত্যন্ত কার্যকরী। কারণ সামুদ্রিক মাছের রয়েছে জিংক এবং আয়োডিন যা শরীরকে শক্তিশালী করে এবং শরীরের ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে।

ব্যথা উপশম করেঃ বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে মানুষের শরীরে বিভিন্ন ধরনের ব্যথা শুরু হয় যেমন বাতের ব্যথা, গিরায় গিরায় ব্যথা এবং গাঁটের ব্যথা। গিরায় বা জয়েন্টের যে ব্যথাগুলো হয় সেগুলো দূর করার জন্য সামুদ্রিক মাছ খুবই উপকারী।

হজম যোগ্যঃ অনেক ধরনের আমিষ খাদ্য আছে যেগুলো খেলে হজমের একটু সমস্যা হয় কিন্তু সামুদ্রিক মাছ খুব সহজে হজম করা যায়। এই মাছ খেলে বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা দেখা দেয় না। সেই জন্য নিশ্চিন্তে সামুদ্রিক মাছ খাওয়া যেতে পারে।

সুস্বাদুঃ অনেক পুষ্টিকর খাদ্য আছে যেগুলো সুস্বাদু হয় না বা খেতে মজাদার হয় না। কিন্তু সামুদ্রিক মাছ খেতে খুব সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর এ দুটোই। সেজন্য ছোট বড় সকলেই সামুদ্রিক মাছ অনেক পছন্দ করে এবং তৃপ্তি সহকারে খেয়ে থাকে। যার ফলে শরীরে এর পুষ্টিগণ সম্পূর্ণ শোষণ করতে পারে।

নার্ভের সুস্থতাঃ নার্ভের অনেক ধরনের রোগ বা সমস্যা দেখা দেয়। যেমন হাত পা হঠাৎ করে অবশ হয়ে যাওয়া. শরীরের দুর্বলতা, ক্লান্তি বোধ হওয়া এবং পেশির কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকা। এ সমস্যাগুলো অনেক সময় নার্ভের সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। সামুদ্রিক মাছ এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। কারণ সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, মিনারেল, জিংক এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ। যেগুলো নার্ভের সুস্থতার জন্য খুবই প্রয়োজন।

হাড় মজবুত করেঃ সামুদ্রিক মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি যা হাড়ের সুস্থতার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম তৈরি করে হারে হাড়ের ক্ষয় রোধ করে থাকে। এছাড়াও হাড়ের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে হাড়কে মজবুত করে।

রক্তশূন্যতা কমায়ঃ সামুদ্রিক মাছ রক্তশূন্যতা কমাতেও সহায়তা করে। নিয়মিত খাবারের সাথে এই মাছ খেলে রক্তে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে ফলে রক্তশূন্যতা ধীরে ধীরে কমে যায়। সামুদ্রিক মাছ গুলোর মধ্যে স্যামন টুনা মাছ শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করার জন্য বেশি উপযোগী।

সামুদ্রিক মাছের তালিকা

সামুদ্রিক মাছ অধিক সুস্বাদু হওয়ার কারণে এটি অনেকেরই প্রিয় খাদ্য। এই মাছগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি। এসবগুলো উপাদানে মানুষের শারীরিক গঠনে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও এটি শরীরের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ দূর করে। সামুদ্রিক মাছ দুই ধরনের হয়ে থাকে।


একটি হল সমুদ্রের অপরিভাগে বা পেলাজিক এবং আরেকটি তলদেশীয়। পেলাজিক বলতে সেই ধরনের মাছগুলোকে বোঝায় যা পানির উপরে সাঁতার কেটে বা ভেসে বেড়ায়। ইলিশ, ছুরি মাছ, মেকারেল, রূপচান্দা, লইট্টা, খল্লা, স্যামন,কোরাল, ফোপা, লাথুয়া এবং করাতি চেলা ইত্যাদি পেলাজিক মাছের অন্তর্ভুক্ত।

তলদেশে যেগুলো মাছ রয়েছে সেগুলো হল কালিমা, লাল দাতিনা, ছুরি মাছ এবং তলদেশি হাঙ্গর। এছাড়াও তলদেশে বিভিন্ন প্রজাতির চিংড়ি এবং কাঁকড়া পাওয়া যায়। বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেক বছর ৫ থেকে ৬ লক্ষ পরিমাণ মেট্রিক টন সামুদ্রিক মাছ ও চিংড়ি ধরা হয়ে থাকে। এ সামুদ্রিক মাছগুলো দেশের চাহিদা মিটার সাথে সাথে বিদেশেও রপ্তানি করা হয়।

এ সামুদ্রিক মাছের সকল পুষ্টি উপাদান আছে সেগুলো হার্ট অ্যাটাক, স্টোক ইত্যাদি ঝুঁকি কমায় এবং ডায়াবেটিক্স নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

সামুদ্রিক মাছের পাইকারি বাজার

সামুদ্রিক মাছ কম দামে কেনার জন্য সবাই পাইকারি বাজারের খোঁজ করে। পাইকারি বাজারে মাছ কিনলে খুচরা বাজারের চেয়ে কিছুটা কম মূল্যে পাওয়া যায়। তবে পাইকারি বাজারে মাছ কিনতে হলে বেশি পরিমাণে মাছ কিনতে হয় তাহলে খরচ একটু কম পরে। এখানে আমরা কয়েকটি সামুদ্রিক মাছের পাইকারি বাজারের নাম উল্লেখ করব।

চট্টগ্রামের ফিশারী ঘাটঃ চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় পাইকারি মাছের বাজার হচ্ছে চট্টগ্রাম ফিসারি ঘাট। এই বাজারটি গড়ে উঠেছে বঙ্গোপসাগরে মোহনায় এবং কর্ণফুলী নদীর তীরে। এটি প্রায় ২০০ বছরের পুরনো এই চট্টগ্রামের সামুদ্রিক মাছের পাইকারি বাজার। এখানকার মাছ দেশসহ বিদেশেও রপ্তানি করা হয়।

এখানে রয়েছে রূপচান্দা, লইট্টা, বাইলা, কেচকি, বিভিন্ন ধরনের চিংড়ি সহ আরো অন্যান্য মাছ। ফিশারি ঘাটকে আবার ইলিশের রাজ্য বলে থাকে। এখানে সামুদ্রিক মাছ ছাড়াও মিঠা পানির বিভিন্ন ধরনের মাছ পাওয়া যায়।

পিরোজপুর পারেরহাটঃ সামুদ্রিক মাছের আরেকটি পাইকারি বাজার হলো পিরোজপুর পারেরহাট। এখানেও বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়। এটি একটি ঐতিহ্যবাহী হাট। অনেক মাছ বিক্রেতা এখান থেকে পাইকারি মূল্যে মাছ কিনে বাজারে খুচরা মূল্যে বিক্রি করে। এছাড়াও বিভিন্ন ক্রেতারা সরাসরি পাইকারি মূল্যে মাছ কেনার জন্য এই হাটে উপস্থিত হয়।

কুয়াকাটা মাছ বাজারঃ সামুদ্রিক মাছের ব্যবসার জন্য যারা পাইকারি মূল্যের মাছ কিনতে চান তাদের জন্য আরও একটি সামুদ্রিক মাছের পাইকারি বাজারের নাম হলো কুয়াকাটা মাছ বাজার। এখানে কম মূল্যে প্রচুর পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়। যা মাছ বিক্রেতার জন্য খুবই লাভজনক। কুয়াকাটা মাছ বাজার পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। এখানে অল্প পুঁজি দিয়ে মাছের ব্যবসা শুরু করা যায়।

সামুদ্রিক মাছের ব্যবসা

চাকরি ছাড়া অর্থ উপার্জন করার জন্য মানুষ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করে থাকে। প্রত্যেক মানুষের ব্যবসায়িক চিন্তা ভাবনা আলাদা আলাদা। তবে কিছু কিছু ব্যবসায় অল্প সময়ে অধিক লাভবান হওয়া যায়। সেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে মাছের ব্যবসা বা সামুদ্রিক মাছের ব্যবসা। মাছের ব্যবসা করে মানুষ প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করে থাকে।

অল্প পুজি দিয়েও এই মাছের ব্যবসা শুরু করা যায়। অল্প সময়ে অধিক লাভবান হওয়ার জন্য এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় সামুদ্রিক মাছের পাইকারি বাজার বসে সেখান থেকে প্রতিদিন মাছ কিনে এ ব্যবসা করা যায়।

সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার অপকারিতা

সামুদ্রিক মাছের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ থাকায় ফলে এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। শারীরিক সুস্থতা বজায় জন্য অনেকে খাবার তালিকায় সামুদ্রিক মাছ রাখে। কিন্তু কিছু কিছু রোগের ক্ষেত্রে সামুদ্রিক মাছ ক্ষতিকারক বা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক-
  • উচ্চমাত্রায় মার্কারি পাওয়া যায় এই সামগ্রিক মাছে সেজন্য গর্ভকালীন সময়ে বা দুগ্ধ দানকালে অধিক পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে তাছাড়া মা ও শিশু দুজনেরই সমস্যা তৈরি হতে পারে।
  • যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাদের সামুদ্রিক মাছ কম পরিমাণে খাওয়া ভালো কেননা সামুদ্রিক মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং মিনারেল। যা কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকারক। এসব রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সামুদ্রিক মাছ খাওয়া উচিত।
  • যেসব মানুষের রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ অনেক বেশি তাদের সামুদ্রিক মাছ না খাওয়াই উত্তম। এছাড়াও যারা দীর্ঘদিন যাবৎ বাত জনিত ব্যথায় ভুগছেন তাদেরও এই মাছ খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
  • এছাড়াও আরেকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে সেটি হল অল্পসিদ্ধ মাছ খাওয়া যাবেনা। কারণ অল্প সিদ্ধ যেকোনো জিনিসই শরীরের জন্য ক্ষতিকারক সে ক্ষেত্রে মাছ অন্যান্য জিনিসের তুলনায় একটু বেশি ক্ষতিকারক।

লেখকের মন্তব্য

আমরা জানি সামুদ্রিক মাছ অধিক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি খাদ্য যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সেজন্য শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখার জন্য খাবারের তালিকায় সামুদ্রিক মাছ রাখা জরুরি। কিন্তু কিছু কিছু রোগীদের ক্ষেত্রে সামুদ্রিক মাছ নিয়ম মেনে খাওয়াটাই অনেক ভালো তাছাড়া শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। সম্মানিত পাঠক, আপনার যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের এবং পরিবার পরিজনের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url